সর্বশেষ

সর্বশেষ সংবাদ
কবে বিয়ে করছেন কেয়া? নিজেই জানালেন

ছোট পর্দার জনপ্রিয় মুখ কেয়া পায়েল—অভিনয়, সৌন্দর্য ও আত্মবিশ্বাসী উপস্থিতির কল্যাণে অল্প সময়েই জায়গা করে নিয়েছেন অগণিত ভক্তের হৃদয়ে। অভিনয়ের পাশাপাশি পার্লার ব্যবসায় যুক্ত হয়ে তিনি শুধু শিল্পী নন, সফল উদ্যোক্তা হিসেবেও নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করেছেন। তবে ক্যারিয়ারের মতো ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে এতদিন ছিলেন বেশ সংযত। এবারই প্রথম বিয়ে ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে খোলামেলা কথা বললেন তিনি। সম্প্রতি একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠানে অতিথি হয়ে কেয়া পায়েল জানান—বিয়ে যদি করেন, তা গোপনে নয়, সবার জেনে-বুঝেই করবেন। তাঁর ভাষায়, বিয়ে যদি করি, সবাইকে জানিয়েই করব। জীবনের এত সুন্দর পথচলায় সবার আশীর্বাদই চাই। দিনক্ষণ জানাতে না পারলেও বিয়ের সিদ্ধান্ত তিনি একান্তভাবেই সৃষ্টিকর্তার ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। শুধু ঘোষণা নয়, বিয়ে পরবর্তী জীবন নিয়েও তুলে ধরেছেন নিজের সুন্দর দর্শন। কেয়ার মতে, সব নারীরই স্বাধীনভাবে চলার অধিকার আছে। যে পরিবারে তিনি যাবেন, তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে চান; একই সঙ্গে নিজেও তাদের আপন করে নিতে চান। বিয়ের পর নারীর জীবনে যে বদল আসে, সেটিকে তিনি দেখেন নতুন এক জন্ম হিসেবে। কেয়া বলেন, এক জীবন কাটিয়েছি মা–বাবার সঙ্গে, আরেক জীবন কাটাব আরেক মা–বাবার সঙ্গে। তখন নতুন করে আরেক কেয়া পায়েলের জন্ম হবে। তার শোবিজ যাত্রাও যেন রূপকথার মতো। কোনো পূর্বপ্রস্তুতি ছাড়াই এক বিজ্ঞাপনের শুটিং সেটে গিয়েই নির্মাতাদের নজরে পড়েন তিনি। সেখান থেকেই শুরু। ২০১৮ সালে প্রথম নাটকেই প্রধান চরিত্রে সুযোগ—যা খুব কমই ঘটে। এরপর একে একে কাজ করেছেন প্রায় ৪০০ নাটকে। বর্তমানে অভিনয় আর ব্যবসা—দুটোই সমান দক্ষতায় সামলে চলছেন কেয়া পায়েল। প্রতিটি কাজে তার পরিশ্রম, প্রজ্ঞা ও সৎ মনোভাবই তাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে নতুন নতুন সফলতার দিকে।

৪ ঘন্টা আগে
আসিফের মন্তব্যের কড়া জবাব ওমর সানীর

কিছুদিন আগে দেশের ফুটবল ও ফুটবলারদের নিয়ে মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে পড়েন সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর। সেই সময় অনেক ফুটবলার ও নেটিজেন তার বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ওমর সানীও সামাজিক মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া জানান। সম্প্রতি এক পডকাস্টে ওমর সানীর করা সেই মন্তব্য নিয়ে উপস্থাপকের প্রশ্নের মুখে পড়েন আসিফ। উত্তরে ওমর সানীকে ‘সহজ-সরল’, ‘চাপ বিক্রি করা মানুষ’ এবং ‘নারী শাসিত পুরুষ’ বলে মন্তব্য করেন আসিফ। পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও সমালোচনার সুরে কথা বলেন তিনি। যদিও কথার শেষে ‘আই লাভ হিম’ বলে নরম হওয়ার চেষ্টা করেন গায়ক। কিন্তু আসিফের ওই মন্তব্য ভালোভাবে নেননি ওমর সানী। সোমবার (৮ নভেম্বর) সকালে নিজের ফেসবুকে দেওয়া ভিডিও বার্তায় তিনি আসিফকে কড়া জবাব দেন। সানী বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে ওর (আসিফ আকবর) কোনো বদনাম করিনি। পরিবার বা ব্যক্তিজীবন নিয়ে এক শব্দও বলিনি। আমি শুধু চেয়ারের কথা বলেছিলাম। কিন্তু ওর টেলিভিশনে আমার ব্যক্তিজীবন নিয়ে কথা বলেছেন- এটা গ্রহণযোগ্য নয়।’ আরও ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি বলেন, ‘আসিফ, তুই গিয়ে মৌসুমীকে জিজ্ঞেস কর আমি কোথায় দাঁড়িয়ে আছি। ব্যক্তিজীবন নিয়ে তোর কথা বলার দরকার নেই। আমাকে নিয়ে কথা বল, ফুটবল নিয়ে বল, চেয়ার নিয়ে বল। কিন্তু পরিবার নিয়ে নয়।’ ভিডিওবার্তার একপর্যায়ে হাত তুলে গায়ককে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘হাতটা দেখছস? আজ আমি ঢাকা সিটিতে আছি, সাহস থাকলে সামনে এসে কথা বল।’ সানী আরও বলেন, ‘তোর কোনো ব্যক্তিত্ব আছে? মৌসুমী ও আমার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলতে পারবি? ভালো হ, ভদ্র হ। আল্লাহ তোকে সম্মান দিয়েছে—এগুলো ধরে রাখ।’

৫ ঘন্টা আগে
জাপানে ৭.২ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। সোমবার উপকূলীয় অঞ্চলের কাছে আঘাত হানা এ ভূমিকম্পটির মাত্রা প্রাথমিকভাবে রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ২ বলে অনুমান করা হয়েছে। ভূমিকম্পের পরপরই কর্তৃপক্ষ সুনামি সতর্কতা জারি করেছে এবং উপকূলীয় এলাকাবাসীদের দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে কোনো বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া না গেলেও পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।   জাপানের আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল আওমোরি ও হোক্কাইডো উপকূলের গভীর সমুদ্র এলাকায়। সতর্কবার্তায় বলা হয়, উত্তর-পূর্ব জাপানের উপকূলে তিন মিটার (প্রায় ১০ ফুট) পর্যন্ত উচ্চতার সুনামি আঘাত হানতে পারে। এর দুই দিন আগে, শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কার ইয়াকুতাতের কাছে ৭ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল মাত্র ১০ কিলোমিটার গভীরে। আলাস্কা ও কানাডার ইউকন সীমান্তের পাহাড়ি ও দূরবর্তী এলাকায় কম্পনটি অনুভূত হলেও কোনো সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়নি এবং বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবরও পাওয়া যায়নি।   দুটি দেশেই ভূমিকম্পের পর জরুরি সতর্কতা জারি করা হয়েছে এবং সম্ভাব্য ঝুঁকি মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

৭ ঘন্টা আগে
বিপিএলে রেকর্ড পারিশ্রমিকে শীর্ষে থাকা বিদেশি তারকারা

সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ২৬ ডিসেম্বর পর্দা উঠবে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ১২তম আসরের। ইতোমধ্যে খেলোয়াড় নিলাম সম্পন্ন হয়েছে, যেখানে সর্বোচ্চ মূল্য পেয়েছেন গত আসরের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক নাঈম শেখ।   এবার এক নজরে দেখে নেওয়া যাক—২০১২ সাল থেকে এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ১১টি বিপিএল আসরে বিদেশি তারকাদের মধ্যে কারা পেয়েছেন সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক: ১. শহীদ আফ্রিদি (২০১২) ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স ৭ লাখ ডলারে দলে নিয়েছিল পাকিস্তানের কিংবদন্তি অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদিকে। বিপিএলের ইতিহাসে দেশি-বিদেশি মিলিয়ে তিনিই সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার। ২. ক্রিস গেইল (২০১২) বরিশাল বার্নার্স ৫ লাখ ৫১ হাজার ডলারে দলে ভিড়িয়েছিল ক্যারিবীয় ব্যাটিং দানব ক্রিস গেইলকে। ৩. মারলন স্যামুয়েলস (২০১২) দুরন্ত রাজশাহী ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলারে দলে নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের তারকা মারলন স্যামুয়েলসকে। ৪. কাইরন পোলার্ড (২০১২) ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স ৩ লাখ ডলারে দলে টানে ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার কাইরন পোলার্ডকে। ৫. ইমরান নাজির (২০১৩) চিটাগং কিংস ২ লাখ ৮০ হাজার ডলারে দলভুক্ত করে পাকিস্তানের ওপেনার ইমরান নাজিরকে। ৬. শহীদ আফ্রিদি (২০১৩) ২০১৩ সালের আসরেও উচ্চমূল্যে দল পান আফ্রিদি। এবার ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স তাকে নেয় ২ লাখ ৭৫ হাজার ডলারে। ৭. আজহার মাহমুদ (২০১৩) বরিশাল বার্নার্স ২ লাখ ৬ হাজার ডলারে দলে নেয় পাকিস্তানের অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার আজহার মাহমুদকে। ৮-৯. শোয়েব মালিক ও ডোয়াইন ব্রাভো (২০১২) দুই তারকাই ১ লাখ ৫০ হাজার ডলারে খেলেন। দুজনকেই দলে নিয়েছিল চিটাগং কিংস। ১০. ব্র্যাড হজ (২০১২) অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যান ব্র্যাড হজকে ১ লাখ ৪০ হাজার ডলারে দলে নিয়েছিল বরিশাল বার্নার্স।   বিপিএলের প্রথম দিককার আসরগুলোতেই বিদেশি ক্রিকেটারদের নিলাম মূল্য আকাশছোঁয়া ছিল। সময়ের সঙ্গে কাঠামো বদলালেও এই তারকাদের পারিশ্রমিক এখনো বিপিএলের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে।

৭ ঘন্টা আগে
ছবি: সংগৃহীত
জাতীয়
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উপলক্ষে পুলিশের সর্বোচ্চ সতর্কতার নির্দেশ

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস (১৪ ডিসেম্বর) এবং মহান বিজয় দিবস (১৬ ডিসেম্বর) যথাযোগ্য মর্যাদায় ও নির্বিঘ্নে উদ্‌যাপনের লক্ষ্যে পুলিশকে সর্বোচ্চ সতর্কতা বজায় রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সোমবার রাজধানীতে অনুষ্ঠিত সমন্বয় সভায় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) মো. সরওয়ার এ নির্দেশনা প্রদান করেন। জাতীয় কর্মসূচিগুলো সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের জন্য সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনায় অংশ নেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।   অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. সরওয়ার বলেন, দুটি জাতীয় দিবস উপলক্ষে সব দায়িত্বশীল সদস্যদের সতর্ক থাকতে হবে। রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি সফলভাবে সম্পন্ন করতে জনবল মোতায়েনে যেন কোনো বিলম্ব না হয় এবং সংশ্লিষ্ট সব সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় বজায় রাখতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ দিবসগুলোকে কেন্দ্র করে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার করা হবে। অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম আশা প্রকাশ করে বলেন, সবার সহযোগিতায় দিবস দুটি নির্বিঘ্নে উদ্‌যাপন করা সম্ভব হবে। তিনি আরও বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যেন কোনো গুজব বা ভুয়া তথ্য ছড়িয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে না পারে, সে বিষয়ে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।   সভায় ডিএমপির যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (অপারেশনস) মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনার মাধ্যমে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও বিজয় দিবস উপলক্ষে গৃহীত সার্বিক নিরাপত্তা পরিকল্পনা তুলে ধরেন।

মোঃ ইমরান হোসেন ডিসেম্বর ০৮, ২০২৫ 0
ছবি: সংগৃহীত
৮১ নির্বাচন পর্যবেক্ষককে নিবন্ধন দিল ইসি

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৮১টি দেশীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থাকে চূড়ান্ত নিবন্ধন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সোমবার ইসির জনসংযোগ শাখা এ তথ্য নিশ্চিত করে।   এর আগে ২৮ সেপ্টেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য ৭৩টি স্থানীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করে ইসি। ওই তালিকা নিয়ে যেকোনো দাবি, আপত্তি বা অভিযোগ ২০ অক্টোবরের মধ্যে লিখিতভাবে জানাতে বলা হয়েছিল। অভিযোগের স্বপক্ষে প্রমাণ জমা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়। দাবি–আপত্তি নিষ্পত্তির পর প্রথম ধাপে ৬৬টি দেশীয় পর্যবেক্ষক সংস্থাকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় নির্বাচন কমিশন। এই সংস্থাগুলোকে ২০২৪ সালের ৬ নভেম্বর থেকে ২০৩০ সালের ৫ নভেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। পরে দ্বিতীয় ধাপে আরও ১৫টি সংস্থাকে যাচাই-বাছাই শেষে অনুমোদন দেওয়া হয়। তাদের নিবন্ধন কার্যকর হবে ২০২৪ সালের ৪ ডিসেম্বর থেকে ২০৩০ সালের ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাঁচ বছরের জন্য। ইসি জানায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নিবন্ধিত ৯৬টি স্থানীয় পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন ‘নির্বাচন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা ২০২৫’-এর ধারা ১৬ অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়েছে। ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নির্বাচন পর্যবেক্ষক নিবন্ধন প্রথা চালু করা হয়। সে সময় ১৩৮টি সংস্থা নিবন্ধিত হয় এবং নির্বাচনে পর্যবেক্ষকের সংখ্যা ছিল এক লাখ ৫৯ হাজার ১১৩ জন। ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনে ৩৫টি সংস্থার ৮ হাজার ৮৭৪ জন পর্যবেক্ষক দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালের একাদশ নির্বাচনে ১১৮টি নিবন্ধিত সংস্থার মধ্যে ৮১টি সংস্থার ২৫ হাজার ৯০০ জন পর্যবেক্ষক মাঠে ছিলেন। সর্বশেষ ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৯৬টির মধ্যে প্রায় ৮০টি সংস্থার ২০ হাজার ২৫৬ জন পর্যবেক্ষক ভোট আয়োজন পর্যবেক্ষণ করেন।

ছবি: সংগৃহীত
জাপানে ৭.২ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। সোমবার উপকূলীয় অঞ্চলের কাছে আঘাত হানা এ ভূমিকম্পটির মাত্রা প্রাথমিকভাবে রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ২ বলে অনুমান করা হয়েছে। ভূমিকম্পের পরপরই কর্তৃপক্ষ সুনামি সতর্কতা জারি করেছে এবং উপকূলীয় এলাকাবাসীদের দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে কোনো বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া না গেলেও পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।   জাপানের আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল আওমোরি ও হোক্কাইডো উপকূলের গভীর সমুদ্র এলাকায়। সতর্কবার্তায় বলা হয়, উত্তর-পূর্ব জাপানের উপকূলে তিন মিটার (প্রায় ১০ ফুট) পর্যন্ত উচ্চতার সুনামি আঘাত হানতে পারে। এর দুই দিন আগে, শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কার ইয়াকুতাতের কাছে ৭ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল মাত্র ১০ কিলোমিটার গভীরে। আলাস্কা ও কানাডার ইউকন সীমান্তের পাহাড়ি ও দূরবর্তী এলাকায় কম্পনটি অনুভূত হলেও কোনো সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়নি এবং বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবরও পাওয়া যায়নি।   দুটি দেশেই ভূমিকম্পের পর জরুরি সতর্কতা জারি করা হয়েছে এবং সম্ভাব্য ঝুঁকি মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।


ছবি: সংগৃহীত
ঢাকার সাত কলেজ ইস্যুতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিস্তারিত ব্যাখ্যা

রাজধানীর সাত সরকারি কলেজকে নিয়ে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয় কাঠামো ঘিরে চলমান আন্দোলনের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। জানানো হয়েছে, ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অধ্যাদেশ ২০২৫’-এর খসড়া পরিমার্জন কাজ চলছে এবং ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে সংশোধিত খসড়ার ওপর আন্তমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হতে পারে।   মন্ত্রণালয় জানায়, শীতকালীন ছুটি শেষে আগামী বছরের ১ জানুয়ারি ২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু করা সম্ভব হবে। সাত কলেজকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে। প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঠামোর পক্ষে ও বিপক্ষে অন্তত পাঁচটি পৃথক গোষ্ঠী আন্দোলনে রয়েছে। একদল শিক্ষার্থী অধ্যাদেশ দ্রুত জারির দাবিতে শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। অন্যদিকে কয়েকটি কলেজের উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থীরা কলেজের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার দাবিতে ধারাবাহিক আন্দোলন করছেন। অনেকে শাহবাগ এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভও করেছেন। একই বিষয়ে কলেজ শিক্ষকেরাও বিরোধিতা করে আসছেন। এছাড়া ইডেন মহিলা কলেজকে নারীদের জন্য সংরক্ষিত রাখাসহ পাঁচ দফা দাবি জানিয়ে আন্দোলন করছেন সেই কলেজের ছাত্রীদের একটি অংশ। এ অবস্থায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সাত কলেজের শিক্ষার মানোন্নয়ন, সময়মতো পরীক্ষা, ফল প্রকাশ এবং প্রশাসনিক উন্নয়নের লক্ষ্যেই প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয় কাঠামো নিয়ে কাজ চলছে। খসড়া অধ্যাদেশ প্রকাশের পর পাঁচ হাজারেরও বেশি মতামত পাওয়া গেছে, যা আইনগত ও বাস্তবতার ভিত্তিতে পর্যালোচনা চলছে। এ ছাড়া শিক্ষক, শিক্ষার্থী, শিক্ষাবিদ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় সভাও হয়েছে। মন্ত্রণালয় জানায়, প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসন, সাত কলেজের অধ্যক্ষ, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা হচ্ছে, যাতে কোনোভাবেই একাডেমিক কার্যক্রম ব্যাহত না হয়। ২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ও ক্লাস পরিচালনার জন্য পরিচালন ম্যানুয়েল অনুমোদন করা হয়েছে। গত ১১ ও ৭ ডিসেম্বর শিক্ষকদের সঙ্গে সভা করে ক্লাস শুরুর বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, ১ জানুয়ারি থেকেই ক্লাস শুরু করা যাবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যায় আরও বলা হয়েছে, উচ্চশিক্ষার মান, শিক্ষক-কর্মকর্তাদের পদ রক্ষা, কলেজগুলোর স্বাতন্ত্র্য, নারীশিক্ষায় সুযোগ সংকোচন না করা, সম্পত্তির মালিকানা বজায় রাখা এবং উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা কার্যক্রম অক্ষুণ্ন রাখাসহ সব দিক বিবেচনা করে অধ্যাদেশের খসড়া পরিমার্জন করা হচ্ছে। সময়সাপেক্ষ এ প্রক্রিয়ায় সকল পক্ষের ধৈর্য ও সহযোগিতা কাম্য।   মন্ত্রণালয় মনে করে, প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা দেশের উচ্চশিক্ষা উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে। ব্যক্তিগত ধারণা বা অসম্পূর্ণ তথ্যের ভিত্তিতে বিভ্রান্তি না ছড়িয়ে শিক্ষকরা পেশাদারি বজায় রাখবেন এবং শিক্ষার্থীরাও দায়িত্বশীল আচরণ করবেন—এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের মূল্যবান শিক্ষাজীবন যাতে কোনোভাবেই ব্যাহত না হয়, সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।

ছবি: সংগৃহীত
নতুন পে-স্কেল নিয়ে সুখবর আসছে

সরকারি চাকরিজীবীদের সুযোগ–সুবিধা বাড়াতে গত জুলাইয়ে পে কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ছয় মাসের মধ্যে সুপারিশ জমা দেওয়ার কথা থাকায় কমিশনের হাতে সময় রয়েছে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। তবে কমিশন জানায়, নির্ধারিত সময়ের আগেই সুপারিশ চূড়ান্ত করার চেষ্টা চলছে।   অন্যদিকে সরকারি কর্মচারীরা নতুন পে–স্কেলের সুপারিশ জমা দেওয়ার জন্য ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিলেন। নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও সুপারিশ জমা না হওয়ায় ৫ ডিসেম্বর শাহবাগ শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ করেন চাকরিজীবীরা। সেখান থেকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে নতুন পে–স্কেলের গেজেট প্রকাশ এবং জানুয়ারি ২০২৬ থেকে নতুন বেতন কাঠামো কার্যকর করার আল্টিমেটাম দেওয়া হয়। সময়মতো গেজেট প্রকাশ না হলে ১৭ ডিসেম্বর কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন সংগঠনের নেতারা। কমিশন জানায়, আন্দোলনের চাপ নয়, নিয়মিত প্রক্রিয়াতেই দ্রুত সুপারিশ তৈরির কাজ চলছে; তবে নির্দিষ্ট কোনো তারিখ তারা প্রস্তাব করেনি। কর্মচারীদের বেঁধে দেওয়া সময় বিবেচনায় কমিশনের হাতে কার্যদিবস রয়েছে মাত্র সাতটি, যা সুপারিশ জমা দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত নয় বলে মনে করা হচ্ছে। কমিশনের এক সদস্য জানান, চূড়ান্ত প্রতিবেদন তৈরির কাজ দ্রুত এগোচ্ছে এবং শিগগিরই সুপারিশ জমা দেওয়া হবে। তবে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে তা সম্ভব হবে কি না সে বিষয়ে তিনি মন্তব্য করেননি।   সরকারি বিভিন্ন সূত্রের মতে, সুপারিশ জমা দিতে পুরো ডিসেম্বরই লেগে যেতে পারে। এরপর যাচাই–বাছাই ও নতুন বেতন কাঠামো প্রণয়নেও সময় লাগবে। ফলে কর্মচারীদের দেওয়া আল্টিমেটাম অনুযায়ী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে গেজেট প্রকাশের সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ।

ছবি: সংগৃহীত
এক‌দিনে টিকিটবিহীন যাত্রীদের কাছে সাড়ে ৪ লাখ টাকা আদায়

একদিনে ৭৩টি ট্রেনে বিশেষ অভিযানে টিকিটবিহীন ২ হাজার ৯৩ জন যাত্রী শনাক্ত করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। তাদের কাছ থেকে ভাড়া ও জরিমানাসহ মোট ৪ লাখ ৬০ হাজার ৫৫০ টাকা আদায় করা হয়।   ৭ ডিসেম্বর পরিচালিত এ অভিযানে রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে দায়িত্ব পালন করেন মোট ১০৪ জন টিটিই। তারা ৭৩টি ট্রেনে টিকিট–পরিদর্শন কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এতে টিকিটবিহীন ভ্রমণকারী শনাক্ত হয় ২ হাজার ৯৩ জন। অভিযানে ভাড়া হিসেবে আদায় হয় ৩ লাখ ২১ হাজার ৩৮৫ টাকা এবং জরিমানা আদায় হয় ১ লাখ ৩৯ হাজার ১৬৫ টাকা। সব মিলিয়ে মোট আদায় দাঁড়ায় ৪ লাখ ৬০ হাজার ৫৫০ টাকা। একই দিনে মোট ৩ হাজার ৩৪৮টি টিকিট যাচাই করা হয়।

ছবি: সংগৃহীত
আমিরুলের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিকে যুব হকি বিশ্বকাপের চ্যালেঞ্জার ট্রফি জয়ে উড়ল বাংলাদেশ

যুব হকিতে নতুন ইতিহাস রচনা করল বাংলাদেশ। ভারতের মাদুরাইয়ে অনুষ্ঠিত যুব হকি বিশ্বকাপের চ্যালেঞ্জার ট্রফির ফাইনালে ইউরোপীয় দল অস্ট্রিয়াকে ৫–২ গোলে হারিয়ে শিরোপা জয়ের মাহাত্ম্য ছিনিয়ে নেয় লাল-সবুজের তরুণরা। ডিফেন্ডার হয়েও দুর্ধর্ষ গোল করায় আবারও ম্যাচের নায়ক আমিরুল ইসলাম—এই ম্যাচে হ্যাটট্রিক করে টুর্নামেন্টজুড়ে নিজের আধিপত্য আরও উজ্জ্বল করলেন তিনি।   গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়া আট দলের মধ্যে স্থান নির্ধারণী ম্যাচগুলোকে এ বছর ‘চ্যালেঞ্জার ট্রফি’ নাম দেওয়া হলেও, বাংলাদেশের জন্য এই শিরোপার গুরুত্ব ছিল অনন্য। চ্যালেঞ্জার বিভাগে সেরা দল হিসেবে টুর্নামেন্ট শেষ করেছে বাংলাদেশ। ম্যাচের শুরু থেকে অস্ট্রিয়া আক্রমণে এগিয়ে থাকলেও সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়। প্রথম কোয়ার্টারের শেষ মুহূর্তে পেনাল্টি কর্নার থেকে দুরন্ত হিটে বাংলাদেশকে লিড এনে দেন আমিরুল ইসলাম। এর আগে একই কোয়ার্টারে গোললাইন থেকে নিশ্চিত একটি গোলও ঠেকিয়ে দেন তিনি। দ্বিতীয় কোয়ার্টারে আবারও পেনাল্টি কর্নার থেকে গোল পায় বাংলাদেশ। হুজায়ফার শট পোস্ট খুঁজে নেয় নিখুঁতভাবে। ২–০ ব্যবধানে এগিয়েই বিরতিতে যায় দল। বিরতির পর আরও আগ্রাসী হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। তৃতীয় কোয়ার্টারের চতুর্থ মিনিটে রাকিবুল হাসান রকির ফিল্ড গোলে ব্যবধান বাড়ে ৩–০। কোয়ার্টারের শেষে অস্ট্রিয়া একটি গোল করলেও ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ ছিল লাল-সবুজের কাছেই। চতুর্থ কোয়ার্টারে পেনাল্টি স্ট্রোক থেকে নিজের তৃতীয় গোল করে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন আমিরুল। অস্ট্রিয়া আরও একটি গোল করে ব্যবধান কমালেও শেষ দুই মিনিটে ঠাণ্ডা মাথায় পরিস্থিতি সামলে জয় নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। টুর্নামেন্টে ছয় ম্যাচে পাঁচটি হ্যাটট্রিকসহ ১৮ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছেন আমিরুল ইসলাম। ডিফেন্ডার হয়েও তার এ ধারাবাহিক গোল—যুব বিশ্বকাপে এক বিরল কীর্তি। গ্রুপ পর্বে অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও ফ্রান্সের বিপক্ষে লড়াকু পারফরম্যান্স দেখিয়েও মূল পর্বে উঠতে পারেনি বাংলাদেশ। তবে স্থান নির্ধারণী পর্বে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন করে ওমানকে ১৩–০, দক্ষিণ কোরিয়াকে ৫–৩ এবং শেষ পর্যন্ত অস্ট্রিয়াকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জার ট্রফি নিজেদের করে নেয় তরুণরা।   যুব হকি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের এই সাফল্য জাতীয় হকির ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। তরুণদের এই অর্জন ভবিষ্যতে দেশের হকিতে নতুন স্বপ্ন ও আত্মবিশ্বাসের জোগান দেবে এমনটাই আশা সংশ্লিষ্টদের।

নিউজ ক্লিপস

খেলাধুলা

  • অন্যান্য খেলা
  • হকি
  • ফুটবল
  • ক্রিকেট

জনপ্রিয় সংবাদ

মতামত

আন্তর্জাতিক

আরও দেখুন
ছবি: সংগৃহীত
জাপানে ৭.২ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
মোঃ ইমরান হোসেন ডিসেম্বর ০৮, ২০২৫ 0

জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। সোমবার উপকূলীয় অঞ্চলের কাছে আঘাত হানা এ ভূমিকম্পটির মাত্রা প্রাথমিকভাবে রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ২ বলে অনুমান করা হয়েছে। ভূমিকম্পের পরপরই কর্তৃপক্ষ সুনামি সতর্কতা জারি করেছে এবং উপকূলীয় এলাকাবাসীদের দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে কোনো বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া না গেলেও পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।   জাপানের আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল আওমোরি ও হোক্কাইডো উপকূলের গভীর সমুদ্র এলাকায়। সতর্কবার্তায় বলা হয়, উত্তর-পূর্ব জাপানের উপকূলে তিন মিটার (প্রায় ১০ ফুট) পর্যন্ত উচ্চতার সুনামি আঘাত হানতে পারে। এর দুই দিন আগে, শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কার ইয়াকুতাতের কাছে ৭ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল মাত্র ১০ কিলোমিটার গভীরে। আলাস্কা ও কানাডার ইউকন সীমান্তের পাহাড়ি ও দূরবর্তী এলাকায় কম্পনটি অনুভূত হলেও কোনো সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়নি এবং বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবরও পাওয়া যায়নি।   দুটি দেশেই ভূমিকম্পের পর জরুরি সতর্কতা জারি করা হয়েছে এবং সম্ভাব্য ঝুঁকি মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

ছবি: সংগৃহীত
বেনিনে সামরিক অভ্যুত্থানের চেষ্টা নস্যাৎ করার দাবি সরকারের
আক্তারুজ্জামান ডিসেম্বর ০৮, ২০২৫ 0

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বেনিনে অভ্যুত্থানের চেষ্টা নস্যাৎ করে দেয়া হয়েছে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে দেশটির সরকার।   রোববার (৭ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে খবরটি নিশ্চিত করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি। বিবৃতিতে বেনিন সরকার জানায়, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের একটি অভ্যুত্থান প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দেয়া হয়েছে।    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলাসানে সেইদো টেলিভিশনে দেয়া ভাষণে বলেন, রোববার ভোরে সৈন্যদের একটি ছোট দল রাষ্ট্র এবং এর প্রতিষ্ঠানগুলোকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে একটি বিদ্রোহ শুরু করে। কিন্তু অনুগত সৈন্যরা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে এবং তাদের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করতে সক্ষম হয়েছিল।   এ সময়, বেনিনের সশস্ত্র বাহিনী এবং তাদের নেতৃত্ব ও শপথের প্রতি অটল এবং প্রজাতন্ত্রের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল বলেও উল্লেখ করেন তিনি।     এর আগে, ভোরের দিকে একদল সৈন্য রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে জানায়, তারা রাষ্ট্রপতি প্যাট্রিস ট্যালনকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে।   প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, তারা গুলির শব্দ শুনেছেন এবং রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার সংস্থায় কর্মরত কিছু সাংবাদিককে জিম্মি করে রাখতে দেখেছেন। এছাড়া, হেলিকপ্টার উড়তে দেখা গেছে এবং বেশ কয়েকটি রাস্তায় ভারী সামরিক উপস্থিতিসহ রাস্তা অবরুদ্ধ করা হয়েছে। তবে রাষ্ট্রপতির একজন উপদেষ্টা জানান, তিনি নিরাপদ স্থানে রয়েছেন।   ফ্রান্স ও রাশিয়ার দূতাবাস তাদের নাগরিকদের ঘরের ভেতরে থাকার আহ্বান জানিয়েছে। মার্কিন দূতাবাসের পরামর্শ ছিল কোটোনো, বিশেষ করে রাষ্ট্রপতি প্রাঙ্গণের আশেপাশের এলাকা থেকে দূরে থাকার জন্য।   অপরদিকে, ইকোওয়াস এবং আফ্রিকান ইউনিয়ন অভ্যুত্থানের চেষ্টার নিন্দা জানিয়েছে।    উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, বুরকিনা ফাসো, গিনি, মালি এবং নাইজারসহ পশ্চিম আফ্রিকায় বেশ কয়েকটি অভ্যুত্থান ঘটেছে। যা এই অঞ্চলের নিরাপত্তার অবনতি ঘটার আশঙ্কা বাড়িয়ে দিয়েছে।

ছবি: সংগৃহীত
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে আবারও সংঘাত, ঝুঁকিতে ট্রাম্পের শান্তিচুক্তি
আক্তারুজ্জামান ডিসেম্বর ০৮, ২০২৫ 0

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের সংঘাত শুরু হয়েছে। থাই সামরিক বাহিনী কম্বোডিয়ার সেনাদের বিরুদ্ধে তাদের সৈন্যদের ওপর গুলি চালানো এবং অন্তত একজনকে হত্যার অভিযোগ এনেছে। এসময় কম্বোডিয়ায় পাল্টা বিমান হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড। খবর, আল জাজিরা'র।   সোমবার (৮ ডিসেম্বর) কম্বোডিয়ার ভেতর লক্ষ্যবস্তুতে বিমান হামলা চালায় থাই সামরিক বাহিনী। এর ফলে মূলত ঝুঁকিতে পড়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া শান্তিচুক্তি।   এক বিবৃতিতে থাই সেনাবাহিনীর মুখপাত্র মেজর জেনারেল উইন্থাই সুভারি জানিয়েছেন, উবোন রাতচাথানি প্রদেশের নাম ইয়েন জেলার চং বক এলাকায় প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর থাই সেনাবাহিনী বিমান মোতায়েন করেছে। দেশটির সেনাবাহিনী সীমান্ত এলাকার বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নিতেও দ্রুত কাজ করছে।   থাই সেনাবাহিনীর দাবি, সোমবার ভোর ৩টার দিকে কম্বোডিয়ার বাহিনী সীমান্তে গোলাবর্ষণ শুরু করে। অন্যদিকে কম্বোডিয়ার সেনাবাহিনী জানায়, স্থানীয় সময় ভোর ৫টা ৪ মিনিটে থাই বাহিনী তাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। তাদের অভিযোগ, ‘অনেক দিন ধরে থাই বাহিনী নানা ধরনের উসকানিমূলক আচরণ করছিল।’   গত জুলাইতে সীমান্তে দুই দেশের মধ্যে পাঁচদিনের সংঘাত হয়। এতে উভয়পক্ষের কয়েক ডজন লোক নিহত হয় এবং অন্তত দুই লাখ লোককে সরিয়ে নেয়া হয়। এরপর উভয় দেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ট্রাম্প কথা বলার পর দেশ দুইটি যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়।     এরপর ট্রাম্প ও মালয়েশিয়ান প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে গত অক্টোবরে কুয়ালালামপুরে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাড়ানো হয়। ওই মুহূর্তকে ট্রাম্প তার বড় কূটনৈতিক সাফল্য বলে দাবি করেছিলেন। তবে এরপরেও দেশ দুইটি নতুন করে সংঘাতে জড়ালো।

ছবি: সংগৃহীত
গ্রিসে অভিবাসীদের বহনকারী নৌযান থেকে ১৭ মরদেহ উদ্ধার
আক্তারুজ্জামান ডিসেম্বর ০৮, ২০২৫ 0

গ্রিসের ক্রিট দ্বীপের উপকূলে একটি নৌকা থেকে অন্তত ১৭ জন অভিবাসী ও আশ্রয়প্রার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে দেশটির কোস্টগার্ড। এক প্রতিবেদনে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানায়।   গত শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ক্রিটের দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রায় ২৬ নটিক্যাল মাইল (৪৮ কিমি) দূরে মরদেহগুলো ও দুইজন জীবিত ব্যক্তিকে পাওয়া যায়। গ্রিক কোস্টগার্ডের এক নারী মুখপাত্র এএফপিকে জানান, সব মৃত ব্যক্তি 'পুরুষ'।   তিনি বলেন, 'দুইজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ডুবে যাওয়ার কারণ এখনো পরিষ্কার নয়।'   অ্যাথেন্স নিউজ এজেন্সি জানায়, গ্রিসের রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল ইআরটি জানিয়েছে, নৌযানটির ভেতর থেকে মৃতদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে।   গত এক বছরে লিবিয়া থেকে ইউরোপে পৌঁছানোর নতুন পথ হিসেবে অভিবাসীরা ক্রিট দ্বীপকে বেছে নিচ্ছে। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর জানায়, এ বছর এখন পর্যন্ত ১৬,৭৭০ জন আশ্রয়প্রার্থী সেখানে পৌঁছেছে।   গত জুলাইয়ে প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিতসোতাকিসের নেতৃত্বাধীন গ্রিসের রক্ষণশীল সরকার অভিবাসীদের আশ্রয় শুনানি স্থগিত করে, বিশেষ করে লিবিয়া থেকে ক্রিটে পৌঁছানোদের ক্ষেত্রে।   ২০১১ সালে ন্যাটো-সমর্থিত বিদ্রোহে দীর্ঘদিনের শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে উৎখাত ও হত্যা করার পর থেকেই লিবিয়া অস্থিরতায় ভুগছে।

আমাদের অনুসরণ করুন

ট্রেন্ডিং

হাইকোর্টের রুল জারি, কৃষি ব্যাংকের পদোন্নতি কেন অবৈধ নয়

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে পদোন্নতিতে অনিয়ম ও অসঙ্গতির অভিযোগে দায়ের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোর্ট রুল জারি করেছেন। একই সঙ্গে আদালত নির্দেশ দিয়েছেন, রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত পদোন্নতি সংক্রান্ত যেকোনো কার্যক্রম অবৈধ হিসেবে গণ্য হবে। দেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রায়ত্ত বিশেষায়িত ব্যাংকটির ১০ম গ্রেডের পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তারা দীর্ঘদিন ধরে ন্যায্য পদোন্নতির দাবিতে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করে আসছিলেন। দাবি আদায়ে বারবার কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন ও মানববন্ধন করেও সাড়া না পেয়ে তারা শেষ পর্যন্ত আদালতের দ্বারস্থ হন। সূত্র জানায়, পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তারা গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর (শনিবার) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে ছুটির দিনে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন করেন, যাতে গ্রাহকসেবা ব্যাহত না হয়। তাদের দাবির প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শওকত আলী খান দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন। তবে তিন মাস পার হলেও প্রতিশ্রুত আশ্বাস বাস্তবায়িত না হওয়ায় তারা পুনরায় ওই বছরের ৩০ নভেম্বর মানববন্ধনের আয়োজন করেন। এতে সারা দেশের শাখা থেকে ১২০০–এর বেশি কর্মকর্তা অংশ নেন। পরদিন (১ ডিসেম্বর) বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক সঞ্চিয়া বিনতে আলী পদোন্নতির বিষয়ে মৌখিক আশ্বাস দিলে আন্দোলনকারীরা কর্মস্থলে ফিরে যান। পরে কর্মকর্তাদের জানানো হয়, সুপারনিউমারারি পদ্ধতিতে মার্চের মধ্যে পদোন্নতির বিষয়টি সমাধান করা হবে। কিন্তু এখনো তা বাস্তবায়ন হয়নি। অন্যদিকে অগ্রণী, জনতা, রূপালী ও সোনালী ব্যাংকে ইতোমধ্যে মোট ৭,৩১৬ কর্মকর্তা এই পদ্ধতিতে পদোন্নতি পেয়েছেন, যা অর্থ মন্ত্রণালয়ও অনুমোদন করেছে। পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তাদের অভিযোগ, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের এই উদাসীনতা তাদের প্রতি কর্মীবান্ধবহীন মনোভাব ও কর্তৃপক্ষের অনীহারই প্রকাশ। তারা বলেন, গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার পতনের পর অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পরিবর্তন এলেও কৃষি ব্যাংকে আগের প্রশাসনিক কাঠামো অপরিবর্তিত রয়ে গেছে, যা ন্যায্য দাবি আদায়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের অভিযোগ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মহাব্যবস্থাপক ও মানবসম্পদ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক জাহিদ হোসেন একাধিক বৈঠকে আশ্বাস দিলেও বাস্তব পদক্ষেপ না নিয়ে বরং আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী কর্মকর্তাদের হয়রানি ও নিপীড়ন করা হয়েছে। ফলে তারা বাধ্য হয়ে এ বছরের চলতি মাসে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন (রিট মামলা নং: ১৬৪২৮/২০২৫, মো. পনির হোসেন গং বনাম রাষ্ট্র ও অন্যান্য)। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৬ অক্টোবর হাইকোর্ট রুল জারি করে জানতে চেয়েছেন, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের পদোন্নতিতে দেখা দেওয়া অনিয়ম ও অসঙ্গতি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। পাশাপাশি আদালত নির্দেশ দিয়েছেন, রুল নিষ্পত্তির আগে কোনো পদোন্নতি কার্যক্রম শুরু করা হলে তা অবৈধ ও আদালত–অবমাননার শামিল হবে। রিটে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক পদোন্নতিতে ১০৭৩ জন কর্মকর্তা (ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে মূখ্য কর্মকর্তা) এবং ৫১ জন মূখ্য কর্মকর্তা (ঊর্ধ্বতন মূখ্য কর্মকর্তা পদে) অনিয়মের মাধ্যমে পদোন্নতি পেয়েছেন। এদিকে জানা গেছে, পূর্বে দুর্নীতির অভিযোগে আলোচিত মানবসম্পদ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক জাহিদ হোসেন এখনো পদোন্নতি কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। পদোন্নতি–বঞ্চিত কর্মকর্তারা বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে যদি পুনরায় অনিয়মের পথে যাওয়া হয়, তাহলে তা আদালতের অবমাননা ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল হবে। তারা আশা করছেন, এ বিষয়ে দ্রুত ন্যায়বিচার ও সমাধান মিলবে। 

অক্টোবর ২২, ২০২৫
বিনোদন
অন্যান্য
সর্বশেষ
জাতীয়

অর্থনীতি
সারাদেশ
টেলিকম ও প্রযুক্তি
প্রবাসী