সর্বশেষ

সর্বশেষ সংবাদ
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা বাতিল

সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫-এর সংশোধনী অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। সংশোধনীর আওতায় ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে দায়ের করা সকল মামলা বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে।   বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা, অনলাইন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের স্বাধীনতা এবং নাগরিকদের ডিজিটাল অধিকার সুরক্ষার বিষয়গুলো বিশদভাবে আলোচনা করা হয়।   উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা উল্লেখ করেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রাথমিকভাবে তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আনা হলেও অনেক সময় এটি দমনমূলকভাবে ব্যবহার হওয়ায় সাধারণ নাগরিক এবং সাংবাদিকদের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। সংশোধনীর মাধ্যমে আইন আরও সমন্বিত ও ন্যায্য হবে এবং অনলাইন কার্যক্রমে নাগরিকদের স্বাধীনতা বজায় থাকবে।   সংশোধনী কার্যকর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ২০১৮ সালের সকল মামলা বাতিল হবে এবং ভবিষ্যতে নতুন কোনো মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে সংশোধিত বিধান অনুযায়ী বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। এ সিদ্ধান্তের ফলে অনলাইন মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদানে একটি নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি হবে বলে মনে করা হচ্ছে।  

২ ঘন্টা আগে
২০২৯ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশকে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে যুক্তরাজ্য

বাংলাদেশের পণ্যের জন্য ২০২৯ সাল পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের বাজারে সম্পূর্ণ শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার বহাল থাকবে। যুক্তরাজ্যের উন্নয়নশীল দেশগুলোর ট্রেডিং স্কিম (ডিসিটিএস) কর্মসূচির আওতায় এই সুবিধা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন।     বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠকে এই ঘোষণা দেন যুক্তরাজ্যের বাংলাদেশবিষয়ক বাণিজ্য দূত ব্যারোনেস রোজি উইন্টারটন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বাণিজ্য দূত ব্যারোনেস উইন্টারটন বলেন, ‘বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য অংশীদার। এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সময়েও যাতে বাংলাদেশ তার রপ্তানি প্রতিযোগিতা বজায় রাখতে পারে, সেই লক্ষ্যে ২০২৯ সাল পর্যন্ত শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার বহাল থাকবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য দুই দেশের মধ্যে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের ক্ষেত্র প্রসারিত করা। বাংলাদেশের অবকাঠামো, সবুজ জ্বালানি, প্রযুক্তি ও শিক্ষা খাতে যুক্তরাজ্য নতুন অংশীদারি গড়ে তুলতে আগ্রহী।’ বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বৈঠকে বলেন, ‘২০২৬ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হবে, যা আমাদের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার নতুন অধ্যায়। এই পরিবর্তনের সুযোগ কাজে লাগাতে যুক্তরাজ্যের সহযোগিতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’ বাণিজ্য উপদেষ্টা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল চালুর অগ্রগতি নিয়েও ব্রিটিশ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলোচনা করেন। তিনি জানান, সরকার দ্রুত সময়ের মধ্যে টার্মিনালটি চালুর লক্ষ্যে কাজ করছে। এ সময় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ কুক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মো. আব্দুর রহিম খান।

৩ ঘন্টা আগে
হামাস-ইসরায়েলের সংলাপকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংলাপকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।   বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ বিশ্বাস করে কূটনীতি এবং সংলাপই যেকোনো সংঘাত সমাধানের একমাত্র উপায়। এই মর্মান্তিক সংকটের অবসান ঘটাতে গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক উদ্যোগকে সহজতর করার জন্য অংশীদারদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছে ঢাকা।   পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, বাংলাদেশ আশা করে, এই প্রক্রিয়াটি তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি, মানবিক সহায়তা প্রবেশ পুনরায় শুরু এবং গাজার জনগণের দুর্ভোগের অবসান ঘটাবে। বাংলাদেশ আরও আশা করে, সংলাপের মাধ্যমে গাজায় চলমান যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে এই কূটনৈতিক প্রক্রিয়া একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র বাস্তবায়নের পথ প্রশস্ত করবে।   গাজায় শান্তি বজায় রাখতে এবং পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় অবদান রাখতে বাংলাদেশ প্রস্তুত বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। ১৯৬৭ সালের পূর্ববর্তী সীমান্তের অনুসরণে দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের প্রতি অটল সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে ঢাকা। আর পূর্ব জেরুজালেম হবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের রাজধানী।   উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনার প্রথম ধাপ বাস্তবায়নে গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দিবিনিময়ে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল ও হামাস। বৃহস্পতিবার রাতে ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় পাস হলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে বলে সরকারের মুখপাত্র জানিয়েছে।

৩ ঘন্টা আগে
বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশে ৩০ দিনের নিষেধাজ্ঞা

চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) বন্দর বিভাগ এলাকায় আগামী ৩০ দিনের জন্য সব ধরনের সভা-সমাবেশ, মিছিল ও জনসমাগমের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।   বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) রাতে সিএমপির পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, জননিরাপত্তা নিশ্চিত ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।   নিষেধাজ্ঞা চলাকালে বন্দর এলাকায় কোনো ব্যক্তি বা সংগঠনকে প্রশাসনের পূর্বানুমতি ছাড়া সভা, সমাবেশ, মিছিল, বিক্ষোভ বা জনসমাগমের আয়োজন করতে দেওয়া হবে না।   সিএমপি আরও জানিয়েছে, কেউ এই নির্দেশনা অমান্য করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বন্দর এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং যে কোনো ধরনের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি প্রতিরোধে এই পদক্ষেপ কার্যকর করা হয়েছে।  

৩ ঘন্টা আগে
ছবি : সংগৃহীত
জাতীয়
২০২৯ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশকে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে যুক্তরাজ্য

বাংলাদেশের পণ্যের জন্য ২০২৯ সাল পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের বাজারে সম্পূর্ণ শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার বহাল থাকবে। যুক্তরাজ্যের উন্নয়নশীল দেশগুলোর ট্রেডিং স্কিম (ডিসিটিএস) কর্মসূচির আওতায় এই সুবিধা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন।     বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠকে এই ঘোষণা দেন যুক্তরাজ্যের বাংলাদেশবিষয়ক বাণিজ্য দূত ব্যারোনেস রোজি উইন্টারটন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বাণিজ্য দূত ব্যারোনেস উইন্টারটন বলেন, ‘বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য অংশীদার। এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সময়েও যাতে বাংলাদেশ তার রপ্তানি প্রতিযোগিতা বজায় রাখতে পারে, সেই লক্ষ্যে ২০২৯ সাল পর্যন্ত শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার বহাল থাকবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য দুই দেশের মধ্যে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের ক্ষেত্র প্রসারিত করা। বাংলাদেশের অবকাঠামো, সবুজ জ্বালানি, প্রযুক্তি ও শিক্ষা খাতে যুক্তরাজ্য নতুন অংশীদারি গড়ে তুলতে আগ্রহী।’ বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বৈঠকে বলেন, ‘২০২৬ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হবে, যা আমাদের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার নতুন অধ্যায়। এই পরিবর্তনের সুযোগ কাজে লাগাতে যুক্তরাজ্যের সহযোগিতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’ বাণিজ্য উপদেষ্টা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল চালুর অগ্রগতি নিয়েও ব্রিটিশ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলোচনা করেন। তিনি জানান, সরকার দ্রুত সময়ের মধ্যে টার্মিনালটি চালুর লক্ষ্যে কাজ করছে। এ সময় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ কুক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মো. আব্দুর রহিম খান।

আক্তারুজ্জামান অক্টোবর ১০, ২০২৫ 0
ছবি: সংগৃহীত
কাবুলে বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের মৃত্যু গুঞ্জন

আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে পাকিস্তানের বিমানবাহিনী গভীর রাতে বিমান হামলা চালিয়েছে। হামলা প্রধানত সন্ত্রাসী সংগঠন পাকিস্তান তেহরিক-ই-তালিবান (টিটিপি) নেতা নূর ওয়ালি মেসুদের লক্ষ্য করে পরিচালিত হয়েছে।   সূত্র জানায়, হামলায় নূর ওয়ালি মেসুদ গুরুতর আহত হয়েছেন। তার সঙ্গে কয়েকজন সহযোগী, যার মধ্যে কারি সাইফুল্লাহ মেসুদও আঘাত পেয়েছেন বা প্রাণ হারাতে পারেন। সাইফুল্লাহ মেসুদকে টিটিপির পরবর্তী প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। স্থানীয়ভাবে নূর ওয়ালির মৃত্যু নিশ্চিত হয়নি।   প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হামলার সময় নূর ওয়ালি গাড়িতে করে প্রকাশ্যে যাচ্ছিলেন। হামলায় তার গাড়ি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই ঘটনা স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে, কারণ আকাশে বিমান চক্কর দিতে দেখা গেছে এবং বিকট শব্দের মাধ্যমে বিস্ফোরণের ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।   টিটিপি পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষিত একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। তাদের প্রধান নেতা নূর ওয়ালি পাকিস্তানে সবচেয়ে বড় ওয়ান্টেড ব্যক্তি। সম্প্রতি আফগান সীমান্তবর্তী পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়ায় তাদের উপস্থিতি তীব্র। সেখানে টিটিপির হামলায় পাকিস্তানের ১২ সেনা নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটে, যার পর সামরিক অভিযান চালানো হয়। হামলার পর টিটিপি প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপ নাও নিতে পারে।   পাকিস্তান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা আর এ ধরনের হামলা সহ্য করবে না। আফগান তালেবান সরকারের মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মুজাহিদ বিস্ফোরণ ও সম্ভাব্য বিমান হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এবং স্থানীয়দের শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।   এ ঘটনা পাকিস্তান-আফগান সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা পরিস্থিতির দিকে আবারও সর্তক দৃষ্টিপাত করেছে। সামরিক কর্মকর্তারা কাবুলে হামলার বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য শীঘ্রই প্রকাশ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।   সূত্র : পাকিস্তান অবজারভার

সংগৃহীত ছবি
বন্দর এলাকায় সভা-সমাবেশে ৩০ দিনের নিষেধাজ্ঞা

চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) বন্দর বিভাগ এলাকায় আগামী ৩০ দিনের জন্য সব ধরনের সভা-সমাবেশ, মিছিল ও জনসমাগমের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।   বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) রাতে সিএমপির পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, জননিরাপত্তা নিশ্চিত ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।   নিষেধাজ্ঞা চলাকালে বন্দর এলাকায় কোনো ব্যক্তি বা সংগঠনকে প্রশাসনের পূর্বানুমতি ছাড়া সভা, সমাবেশ, মিছিল, বিক্ষোভ বা জনসমাগমের আয়োজন করতে দেওয়া হবে না।   সিএমপি আরও জানিয়েছে, কেউ এই নির্দেশনা অমান্য করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বন্দর এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং যে কোনো ধরনের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি প্রতিরোধে এই পদক্ষেপ কার্যকর করা হয়েছে।  


ছবি: সংগৃহীত
‘শাপলা ছাড়া নিবন্ধন মানবে না এনসিপি’ — নির্বাচন কমিশনকে হুঁশিয়ারি

জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, নিবন্ধন ছাড়া কোনো দল নির্বাচনে অংশ নিতে পারে না। শাপলা প্রতীক না দিলে নির্বাচনের দায় ইসিকেও নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।   জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘শাপলা ছাড়া নিবন্ধন মানবে না এনসিপি। নিবন্ধন ছাড়া একটি দল নির্বাচনে যাবে কী করে? এই কারণে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে এর দায় কিছুটা নির্বাচন কমিশনেরও থাকবে।’   বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে আড়াই ঘণ্টার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকে এনসিপির তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়।   নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জানান, শাপলা প্রতীক পাওয়ার দাবিতে তারা গণতান্ত্রিক লড়াই চালিয়ে যাবেন এবং অধিকারের প্রশ্নে কোনো আপস করবেন না। ইসির সামনে দুটি পথ খোলা— হয় এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিতে হবে, নয়তো বর্তমানে নিবন্ধিত দলগুলোর ব্যবহৃত ধান, সোনালী আঁশ ইত্যাদি প্রতীক বাতিল করতে হবে।   তিনি আরও বলেন, ‘শাপলাকে প্রতীক হিসেবে দিতে কোনো আইনি বা রাজনৈতিক বাধা নেই, তবে একটি অদৃশ্য শক্তির হাত রয়েছে এখানে। শাপলা প্রতীক কেন দেওয়া হবে না, সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যাখ্যা দিতে পারেনি।’   এ সময় এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, নির্বাচনের দিন যাদের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হবে, তাদের ভোটাধিকার নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে এনসিপি। যুগ্ম সদস্য সচিব জহিরুল ইসলাম মুসা বলেন, জাতীয় লীগের মতো ‘অকার্যকর ও বিলুপ্ত’ দলের নিবন্ধন দেওয়ার প্রক্রিয়ায় জড়িত ইসির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।   বৈঠকের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ছিল এনসিপির জন্য শাপলা প্রতীক বরাদ্দ। দলটি জানায়, তারা শাপলা প্রতীকেই নির্বাচনে অংশ নিতে চায় এবং আশাবাদী যে নির্বাচন কমিশন বিধিমালায় সংশোধন এনে প্রতীকটি তাদের বরাদ্দ দেবে।

ছবি: সংগৃহীত
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা বাতিল

সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫-এর সংশোধনী অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। সংশোধনীর আওতায় ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে দায়ের করা সকল মামলা বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে।   বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা, অনলাইন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের স্বাধীনতা এবং নাগরিকদের ডিজিটাল অধিকার সুরক্ষার বিষয়গুলো বিশদভাবে আলোচনা করা হয়।   উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা উল্লেখ করেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রাথমিকভাবে তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আনা হলেও অনেক সময় এটি দমনমূলকভাবে ব্যবহার হওয়ায় সাধারণ নাগরিক এবং সাংবাদিকদের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। সংশোধনীর মাধ্যমে আইন আরও সমন্বিত ও ন্যায্য হবে এবং অনলাইন কার্যক্রমে নাগরিকদের স্বাধীনতা বজায় থাকবে।   সংশোধনী কার্যকর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ২০১৮ সালের সকল মামলা বাতিল হবে এবং ভবিষ্যতে নতুন কোনো মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে সংশোধিত বিধান অনুযায়ী বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। এ সিদ্ধান্তের ফলে অনলাইন মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদানে একটি নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি হবে বলে মনে করা হচ্ছে।  

ছবি: সংগৃহীত
দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি: সাইবার হামলার আশঙ্কা

যুক্তরাজ্য, বেলজিয়াম ও জার্মানির গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দরে সাম্প্রতিক সাইবার হামলার পর দেশের সব আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।   বৃহস্পতিবার সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়, সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করার অংশ হিসেবে দেশের সব বিমানবন্দরে ১০টি বিশেষ নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। বেবিচকের সদস্য (পরিকল্পনা ও পরিচালনা) এয়ার কমোডর আবু সাঈদ মেহবুব খানের সই করা এই নির্দেশনাপত্র বিমানবন্দরের প্রধান ও বেবিচকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে।   নির্দেশনাগুলোতে বিমান পরিবহন কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাখতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে— শক্তিশালী ও জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার, সন্দেহজনক ই-মেইল বা অজানা লিংকে ক্লিক না করা, অপারেটিং সিস্টেম, সফটওয়্যার ও অ্যান্টিভাইরাস নিয়মিত হালনাগাদ রাখা, কোনো ধরনের পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার না করা, দাপ্তরিক ডিভাইসে ব্যক্তিগত অ্যাপ ইনস্টল থেকে বিরত থাকা, মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন (MFA) পদ্ধতি চালু করা।   এ ছাড়া যেকোনো ধরনের সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি বা ঘটনা ঘটলে তাৎক্ষণিকভাবে বেবিচকের সিএএবি সার্ট (CAAB-CERT) টিম, আইটি বিভাগ এবং জাতীয় সাইবার ইন্সিডেন্ট রেসপন্স টিমকে জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।   বেবিচক সূত্রে জানা গেছে, গত ১৫ সেপ্টেম্বর প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে সাইবার হামলার ঝুঁকি ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বৈঠকে জানানো হয়, সম্প্রতি লন্ডনের কয়েকটি বিমানবন্দরে সাইবার হামলার কারণে ফ্লাইট পরিচালনা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখতে হয়েছিল। সেই ঘটনার পর বাংলাদেশেও আগাম সতর্কতা হিসেবে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।   বৈঠকে আরও উল্লেখ করা হয়, সম্প্রতি বেবিচকের ওয়েবসাইটেও একটি সাইবার হামলার ঘটনা ঘটে। এরপর জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি জরুরি ভিত্তিতে বেবিচকের সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি মূল্যায়নের পরামর্শ দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় দ্রুত একটি অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠান নিয়োগের বিষয়টি বিবেচনায় রয়েছে বলে জানা গেছে।  

ছবি: সংগৃহীত
গাজা শান্তি চুক্তিতে সম্মত ইসরায়েল-হামাস

দীর্ঘ রক্তক্ষয়ী সংঘাত, প্রাণহানি এবং ধ্বংসযজ্ঞের পর অবশেষে গাজা উপত্যকায় শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এক ঐতিহাসিক চুক্তিতে পৌঁছেছে ইসরায়েল ও হামাস। মধ্যপ্রাচ্যে বহু বছর ধরে চলা এই সংঘাতের অবসান ঘটাতে আন্তর্জাতিক মহলের জোরালো প্রচেষ্টার ফলেই এই চুক্তি বাস্তবায়িত হয়েছে বলে জানা গেছে।   চুক্তির আওতায় উভয় পক্ষই তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি কার্যকর করতে সম্মত হয়েছে। এতে গাজা উপত্যকায় মানবিক সহায়তা পুনরায় চালু করা, আহতদের চিকিৎসা, এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকায় খাদ্য ও পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার বিষয়টি অগ্রাধিকার পেয়েছে। পাশাপাশি গাজা ও ইসরায়েলের সীমান্তবর্তী এলাকায় আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক মোতায়েনের সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে, যাতে যুদ্ধবিরতির শর্ত ভঙ্গ না হয়।   মধ্যস্থতাকারী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র, মিশর ও কাতার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। কয়েক দফা বৈঠক, গোপন আলোচনার পর অবশেষে উভয় পক্ষ একমত হয়েছে। চুক্তির অংশ হিসেবে উভয় পক্ষই বন্দি বিনিময়ে সম্মত হয়েছে। হামাস তাদের কাছে থাকা কয়েকজন ইসরায়েলি বন্দিকে মুক্তি দেবে, অন্যদিকে ইসরায়েলও শতাধিক ফিলিস্তিনি নারী ও কিশোর বন্দিকে মুক্তি দেবে বলে জানা গেছে। চুক্তির আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা হলো—ইসরায়েল গাজার কিছু এলাকা থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু করবে এবং বেসামরিক অবকাঠামো পুনর্গঠনে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করবে। এতে জাতিসংঘ, রেড ক্রস এবং অন্যান্য মানবিক সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিরা ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সহায়তা কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে।   আন্তর্জাতিক মহল এই চুক্তিকে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির এক বড় পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে। জাতিসংঘ মহাসচিব এক বিবৃতিতে বলেন, “এই চুক্তি যদি সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হয়, তবে গাজার মানুষের জন্য এটি হবে নতুন আশার সূচনা।” তিনি উভয় পক্ষকে চুক্তির শর্তসমূহ কঠোরভাবে মেনে চলার আহ্বান জানান।   এদিকে, গাজার সাধারণ মানুষ এই ঘোষণাকে স্বস্তির নিঃশ্বাস হিসেবে গ্রহণ করেছে। দীর্ঘ মাসের বোমাবর্ষণ, খাদ্য সংকট ও অবরোধের মধ্যে বসবাস করা মানুষরা এখন শান্তি ও পুনর্গঠনের প্রত্যাশায় আছে। অনেকেই রাস্তায় নেমে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেছেন।   তবে কিছু বিশ্লেষক সতর্ক করে বলেছেন, অতীতে এমন চুক্তি হলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। তাই এবার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে চুক্তির বাস্তবায়ন ও স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে।   সব মিলিয়ে, গাজা শান্তি চুক্তি মধ্যপ্রাচ্যে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে। এই চুক্তি বাস্তবায়িত হলে বহু বছর ধরে চলা রক্তপাত ও সংঘাতের অবসান ঘটবে বলে আশা করা হচ্ছে।  

নিউজ ক্লিপস

খেলাধুলা

  • ফুটবল
  • ক্রিকেট

জনপ্রিয় সংবাদ

মতামত

আমাদের অনুসরণ করুন

ট্রেন্ডিং

ফরিদপুর ও কুমিল্লা নামে নতুন বিভাগ গঠনের পথে সরকার

বাংলাদেশে প্রশাসনিক কাঠামোর পুনর্বিন্যাস প্রক্রিয়ায় বড় ধরনের পরিবর্তনের ইঙ্গিত মিলছে। সরকার ফরিদপুর ও কুমিল্লা নামে দুটি নতুন প্রশাসনিক বিভাগ গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে। এর ফলে আগে আলোচিত পদ্মা-মেঘনা নামের কোনো বিভাগ হচ্ছে না। একই সঙ্গে কুমিল্লা ও চট্টগ্রামে নতুন দুটি উপজেলা সৃষ্টির সিদ্ধান্ত প্রাথমিকভাবে গৃহীত হয়েছে।   সরকারি সূত্র জানায়, চলতি মাসেই প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাসসংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির (নিকার) বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে পারে। জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশন শেষে প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফেরার পর অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেখানেই ফরিদপুর ও কুমিল্লা বিভাগ গঠনের বিষয়টি চূড়ান্ত অনুমোদন পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন উপজেলাও ঘোষণার তালিকায় যুক্ত হতে পারে।   প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাসকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যেই প্রি-নিকার বৈঠক সম্পন্ন হয়েছে। গত ৮ সেপ্টেম্বর মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদের সভাপতিত্বে আয়োজিত ওই বৈঠকে ফরিদপুর ও কুমিল্লা নামে নতুন দুটি বিভাগ সৃষ্টির প্রস্তাব অনুমোদনের সুপারিশ করা হয়। একই সঙ্গে কুমিল্লার মুরাদনগর এবং চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা ভেঙে দুটি নতুন উপজেলা গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়।   জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী, ফরিদপুর বিভাগে অন্তর্ভুক্ত হবে ফরিদপুর, মাদারীপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ ও শরীয়তপুর জেলা। অপরদিকে কুমিল্লা বিভাগ গঠিত হবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, চাঁদপুর, ফেনী, লক্ষ্মীপুর ও নোয়াখালী জেলা নিয়ে।   প্রশাসনিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নতুন বিভাগ ও উপজেলা সৃষ্টির মাধ্যমে সেবাদান প্রক্রিয়া আরও বিকেন্দ্রীকৃত হবে। তবে এর ফলে সরকারি ব্যয়, প্রশাসনিক অবকাঠামো এবং জনবল বণ্টনের ক্ষেত্রে নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি হতে পারে।   এভাবে নিকার বৈঠকে অনুমোদন পেলে বাংলাদেশের বিভাগ সংখ্যা দাঁড়াবে ১০টি।  

অক্টোবর ০১, ২০২৫
আন্তর্জাতিক
বিনোদন
অন্যান্য
সর্বশেষ

জাতীয়
বিশ্ব
অর্থনীতি
সারাদেশ
টেলিকম ও প্রযুক্তি
প্রবাসী