খবর৭১ঃ রাশিয়ার সেনারা দোনবাসে সোমবার স্থানীয় সময় রাত থেকে অভিযান শুরু করে।
দোনবাসের হামলাকে অভিযানের দ্বিতীয় ধাপ হিসেবে অভিহিত করেছে রাশিয়া।
আর দোনবাসে অভিযান শুরুর ঠিক পরপরই ক্রেমিন্না শহর দখল করেছে রাশিয়া। এর মাধ্যমে দোনবাসে অভিযান শুরুর পর প্রথম শহর হিসেবে ক্রেমিন্নার দখল নিয়েছে রুশ বাহিনী।
লুহানেস্কের আঞ্চলিক গভর্নর সেরহি গাইদাই এক ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন, তিন দিন রুশ বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করার পর ইউক্রেনের সেনারা বাধ্য হয়ে শহরটি ছেড়েছেন।
এ ব্যাপারে আঞ্চলিক গভর্নর সেরহি গাইদাই বলেন, ক্রেমিন্না এখন রাশিয়ার দখলে আছে। তারা শহরে প্রবেশ করেছে। আমাদের রক্ষীদের শহর ছাড়তে হয়েছে। তবে তারা নতুন জায়গায় অবস্থান নিয়েছে এবং রুশদের বিপক্ষে লড়াই অব্যহত রেখেছে।
এদিকে ক্রেমিন্না শহরটিতে যুদ্ধের আগে ২০ হাজার মানুষ বাস করতেন। ক্রেমিন্না ক্রামাতোর্স থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই ক্রামাতোর্সে লুহানেস্কের আঞ্চলিক প্রশাসনিক ভবন রয়েছে।
ক্রামাতোর্স ও এর আঞ্চলিক প্রশাসনিক ভবন দখল করার জন্য প্রানপণ চেষ্টা চালাবে রাশিয়া। কারণ এখান থেকে দোনবাস অভিযান পরিচালনা করা তাদের জন্য সহজ হবে।