ফলে শাহজাদপুরে নৌকা প্রতীকের আর কোন বিকল্প থাকলো না। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা উপজেলা পর্যায়ে শাহজাদপুরে আন্তর্জাতিক মানের রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করে শাহজাদপুরবাসীর দাবি পূরণ করেছেন।
বাঘাবাড়ী নৌ-বন্দরকে ১ম শ্রেণিতে উন্নীত করেছেন, দেশের ৪ র্থ নদী বন্দর ফায়ার স্টেশান দিয়েছেন, শতাধিক কোটি টাকা ব্যায়ে হাটপ্রাচীল থেকে বাঘাবাড়ী হয়ে শাহজাদপুর থানারঘাট পর্যন্ত বাঁধ, স্লুইচ গেট ও সড়ক নির্মাণের বন্দোবস্ত করেছেন। বেড়া- সাঁথিয়ার কৃষকেরা বেড়া পাম্প স্টেশানের মাধ্যমে নদী শাষণ করে ইঁছামতী নদীকে সেঁচ খাল হিসেবে ব্যবহার করে বছরে এক ফসলের পরিবর্তে বহু ফসল আবাদ করে কৃষি ক্ষেত্রে যেমন বিপ্লব ঘটিয়েছেন; ঠিক তেমনি হাটপ্রাচীল- বাঘাবাড়ী- শাহজাদপুর থানারঘাট পর্যন্ত নদী শাষণের কাজ শেষ হলে শাহজাদপুরের কৃষকেরাও সারা বছর বহু ফসল উৎপাদন করে নিজেদের ভাগ্য বদলাতে পারবে।
গত ১০ বছরে শাহজাদপুরের ১৩ টি ইউনিয়নের রাস্তাঘাট, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাসহ বহুমূখী খাতের উন্নয়ন হয়েছে, স্বাধীনতার পর থেকে ১০ বছরের আগে তা হয়নি। উন্নয়নের নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আবারও এদেশের জনগণের ভোটে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিন হবেন এবং আমিও আপনাদের ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবো।
শাহজাদপুরবাসী শান্তপ্রিয়, ইতিপূর্বে সারাদেশে প্রেট্রোল বোমা, সন্ত্রাসী কার্যকলাপসহ বিএনপি জামায়াতের নানা নৈরাজ্য তান্ডব চললেও শাহজাদপুরবাসী নিরাপদে ছিলো। শাহজাদপুরে বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্বের মধ্যে উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি, সাবেক পৌরমেয়র নজরুল ইসলাম, সাবেক সহ-সভাপতি ইলিমগীর মাসুজ জেম, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাবিবুল হক সাব্বির, উপজেলা জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের সাধারণ সম্পাদক ও তাঁত শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আল মাহমুদসহ উপজেলা বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের ১৯ জন নেতা ও শতাধিক নেতাকর্মী আমার হাতে নৌকা প্রতীক তুলে দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। এতে করে স্থানীয় বিএনপি রাজনৈতিকভাবে নেতৃত্বশূন্য ও ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে বিএনপির পরাজয়ের পথ সুনিশ্চিত হলো।’
বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আ.লীগ নেতা ও মিল্কভিটার ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাড. শেখ মোঃ আব্দুল হামিদ লাবলু, আব্দুল হাই, ভাইস চেয়ারম্যান মুস্তাক আহমেদ, পৌরসভার দায়িত্বপ্রাপ্ত মেয়র নাসির উদ্দিন, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম শাহু, সাবেক ভিপি আব্দুর রহিম, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ফারুক সরকার, যুবলীগ নেতা রাজীব শেখ, আশিকুল হক দিনার, আল আমিন হোসেনসহ অসংখ্য উপজেলা আ.লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড কমিটির নেতৃবৃন্দ।