খবর ৭১ঃ রংপুরের মিঠাপুকুরে রংপুরের মিঠাপুকুরে দুই আদিবাসী তরুণীকে গণধর্ষণের মামলায় প্রধান আসামি ও মূলহোতা রতন মিঞ্জিকে (২০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার রাজধানীতে দিবাগত রাতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানা গেছে, রংপুর নগরীর মাহিগঞ্জ এলাকার ঢোলভাঙ্গা গ্রামের বুধুয়া মিনজির ছেলে রতন মিনজির সঙ্গে স্বপ্নার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ১৮ এপ্রিল মোবাইল ফোন করে তাকে দেখা করতে ডাকে রতন। বিকেলে চাচাতো বোনকে নিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে যায় স্বপ্না। সেখানে রতন ও তার তিন বন্ধু মিলে একটি নির্জনস্থানে নিয়ে স্বপ্না এবং চাচাতো বোনকে রাতভর পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
পরদিন শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় স্বপ্না ও তার বোন বাড়ি ফিরে। বিকেল ৫টায় স্বপ্না ঘরের তীরের সঙ্গে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
রংপুর রেঞ্জের পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) দেবদাস ভট্টাচার্য্য বলেন, ‘এ বিষয়ে মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। আশা করি অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে।’
মিঠাপুকুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হাবিবুর রহমান বলেন, ‘মেয়ে দুটিকে দুই স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। ধর্ষণ ও আত্মহত্যার প্রচারণার অভিযোগে একটি মামলা করা হয়েছে। আসামিদের ধরতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। আসামিদের ধরতে পুলিশের একটি টিম ঢাকায় রয়েছে।’ করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার রাজধানীতে দিবাগত রাতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানা গেছে, রংপুর নগরীর মাহিগঞ্জ এলাকার ঢোলভাঙ্গা গ্রামের বুধুয়া মিনজির ছেলে রতন মিনজির সঙ্গে স্বপ্নার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ১৮ এপ্রিল মোবাইল ফোন করে তাকে দেখা করতে ডাকে রতন। বিকেলে চাচাতো বোনকে নিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে যায় স্বপ্না। সেখানে রতন ও তার তিন বন্ধু মিলে একটি নির্জনস্থানে নিয়ে স্বপ্না এবং চাচাতো বোনকে রাতভর পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
পরদিন শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় স্বপ্না ও তার বোন বাড়ি ফিরে। বিকেল ৫টায় স্বপ্না ঘরের তীরের সঙ্গে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
রংপুর রেঞ্জের পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) দেবদাস ভট্টাচার্য্য বলেন, ‘এ বিষয়ে মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। আশা করি অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে।’
মিঠাপুকুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হাবিবুর রহমান বলেন, ‘মেয়ে দুটিকে দুই স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। ধর্ষণ ও আত্মহত্যার প্রচারণার অভিযোগে একটি মামলা করা হয়েছে। আসামিদের ধরতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। আসামিদের ধরতে পুলিশের একটি টিম ঢাকায় রয়েছে।’