ত্বকের যত্নে বিউটি রুটিনে অলিভ অয়েল

0
323

খবর৭১:ত্বকের যত্নে বিউটি রুটিনে সামিল করে নিন অলিভ অয়েলকে। কারণ, অলিভ অয়েলে আছে ভিটামিন ই ও ভিটামিন এ শুষ্ক, স্বাভাবিক, তৈলাক্ত- যেকোনো প্রকার ত্বকের জন্য খুব ভালো। এমনকি যাদের ত্বক সেনসেটিভ তারাও অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

শুধু তাই নয়, অলিভ অয়েলে আছে অ্যান্টি এজিং প্রপার্টি। এতে আছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ফলে ত্বককে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে, বলিরেখা, নির্জীব ত্বকের সমস্যাতে অলিভ অয়েল দারুন কার্যকর।
প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর হাতে সামান্য অলিভ অয়েল নিয়ে মুখে ও গলায় লাগিয়ে নিন। ত্বক কোমল ও মসৃণ হবে।
বডি লোশন: গোসলের পর ত্বক ভেজা থাকা অবস্থাতেই সারা শরীরে অলিভ অয়েল লাগাতে পারেন। অলিভ অয়েল ত্বকের ভেতরে গিয়ে পুষ্টি জোগাবে, ফলে ত্বক হয়ে উঠবে কোমল ও মসৃণ। শুধু তাই নয়, নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতাও বৃদ্ধি পাবে।
চুলের যত্নে: চুলের জন্য অলিভ অয়েল দারুণ। অলিভ অয়েল সামান্য গরম করে স্কাল্পে ও চুলে লাগিয়ে নিন। হালকা হাতে কিছুক্ষণ ম্যাসেজ করুন। ১০-২০ মিনিট অপেক্ষা করে শ্যাম্পু করে নিন। অলিভ অয়েল ন্যাচারাল কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করবে। এতে একদিকে চুল যেমন মজবুত হবে তেমনি চুলের উজ্জ্বলতা বাড়বে। এমনকি চুলের আগা ফেটে যাওয়ার সমস্যাও রোধ করবে।
ঠোঁটের যত্নে: এক-চামচ অলিভ অয়েল, সামান্য পাতিলেবুর রস ও বড় দানার চিনি একসাথে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে নিন। আঙুলের ডগা দিয়ে হালকা হাতে ঘষুন। যতক্ষণ না চিনি গলে যাচ্ছে ততক্ষণ ঘষতে থাকুন। মিশ্রণটি স্ক্রাবার হিসেবে কাজ করবে। এতে একদিকে যেমন ঠোঁটের মরা কোষ দূর হবে পাশাপাশি ঠোঁট কোমল হবে। আবার শীতে ঠোঁট সহজে ফাটবেও না।
চোখের যত্নে: প্রতিদিন হাতের আঙুলে অল্প অলিভ অয়েল নিয়ে চোখের চারপাশে হালকা হাতে ১ মিনিট ম্যাসেজ করুন। ১৫ মিনিট পর ভেজা তুলা দিয়ে হালকা করে মুছে নিন। ডার্ক সার্কেলের সমস্যা কমে যাবে।
খবর৭১/জি

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here