মুকুরুল ইসলাম মিন্টু চৌগাছা (যশোর) সংবাদদাতা :বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির খুলনা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক তারুন্যের অহংকার অনিন্দ্য ইসলাম অমিতকে আরও তিনটি পেন্ডিং মামলার আসামী করায় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছেন চৌগাছা উপজেলা ও পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ। অবিলম্বে মিথ্যা বানোয়াট ও উদ্যেশ্য প্রনোদিত ভাবে দায়ের করা সকল মামলা প্রত্যহার এবং নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানিয়েছেন নেতৃবৃন্দ। এক বিবৃতিতে নেতারা বলেন, অমিত শুধু একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিই নই তিনি দক্ষিন পশ্চিমাঞ্চলের জন্য গৌরব ও অহংকারের। তাকে সাজানো মামালা দিয়ে জনগন থেকে কখনও বিচ্ছিন্ন করা যাবেনা। বাংলার জনগন বিনা ভোটের এই সরকারের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, তাদের বিদায় ঘন্টা বেজে উঠেছে, তাই শেষ সময়ে এসে সরকার জননন্দিত সব নেতাদের কারাগারে বন্দি করে কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার চেষ্টা করছে। কিন্তু সেই স্বস্তিও এ দেশের সংগ্রামী জনতা আর বেশি দিন দীর্ঘস্থায়ী করবেনা। অচিরেই ক্ষমতার মসনদ থেকে তারা বিতাড়িত হবে আর বাংলার মাটিতে প্রতিষ্ঠিত হবে জনগনের সরকার। বিবৃতিদাতারা হলেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি জহুরুল ইসলাম, সহ-সভাপতি এমএ সালাম ও কাজী আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক ইউনুচ আলী, যুগ্ম সম্পাদক আতাউর রহমান লাল ও বিএম আজিম উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ, দপ্তর সম্পাদক মাসুদুল হাসান, পৌর বিএনপির সভাপতি সাবেক মেয়র সেলিম রেজা আওলিয়ার, সহ-সভাপতি মোবারক হোসেন, সাধারণ সম্পাদক হাজী আব্দুল হালিম চঞ্চল, যুগ্ম সম্পাদক নাজমুজ্জামান খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাহিদুল ইসলাম, বিএনপি নেতা সর্দার আনিছুর রহমান, ইয়াকুব আলী, প্রভাষক জহুরুল ইসলাম, তরিকুল ইসলাম ডাবলু, আব্দুস সালাম, মজনুর রহমান, আব্দুল লতিফ লতা, আইনাল বিশ্বাস, আল আমিন, কবির হোসেন, রবিউল ইসলাম, রেজাউল ইসলাম, উপজেলা যুবদলের সভাপতি শফিকুল ইসলাম শফিক, সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক এমএ মান্নান, যুবনেতা মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, আনিছুর রহমান, বিএম আইনল হক, উপজেলা সেচ্চাসেবক দলের সভাপতি সাইফারুজ্জামান সাইফার, সাধারণ সম্পাদক জাফর আলী, ছাত্রদলের সভাপতি সালাউদ্দিন আহম্মেদ, সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম ওয়াসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিক, সাহেল আক্তার, উজ্জল হোসেন প্রমুখ।
খবর ৭১/ ই:
