জামালগঞ্জ (সুনামগঞ্জ )প্রতিনিধি:
দুই সপ্তাহ ধরে টানা বৃষ্টিপাতের পর হাওরাঞ্চলের অাকাশে রোদের দেখা পাওয়ায় কৃষক কৃষাণির মূখে হাসি ফুঠেছে।
গেল দুই সপ্তাহর টানা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে হাওরাঞ্চলের কৃষকগণ কোনঠাসা হয়ে পড়েন।ধান নিয়ে চরম সমস্যায় পরতে হয়েছিল তাদের।কষ্টার্জিত একমাত্র ফসল নষ্ট হওয়ার উপক্রম দেখা দিয়েছিল।
বৃষ্টিপাতের ফলে জামালগঞ্জ উপজেলার হাওর জুরে ধানের ক্ষতি হয়েছে ব্যাপক।ধান পচে যাওয়া,ধানের স্তুপে চারা গজানো সহ ঐ সময়ে বজ্রপাতে হতাহত হয়েছে বেশ কয়েক জন।
অনেক দদিন পর অাকাশে রোদের দেখা পাওয়ায় হাওরের কৃষকদের কর্মব্যস্ততা বেড়ে গেছে।বৈরী আবহাওয়ার সময়ে আটকে যাওয়া জমানো ধান শুকাতে কৃষক কৃষাণির সাথে শিশু কিশোর স্কুল শিক্ষার্থী যোগ দিয়েছেন কাজে।চলছে অবিরাম ধান শুকানোর কাজ।
রোদ বা খরা অব্যাহত থাকলে আগামী সপ্তাহ দশ দিনের মধ্যে কাটা মাড়া বা ধান গোলায় তুলা শেষ হয়ে যাবে বলে মনে করেন হাওর পাড়ের কৃষকরা।
উপজেলার হালির ও পাগনার হাওরে ধানকাটা শেষ পর্যায়ে রয়েছে।যা রয়েছে তা খুবই নগন্য।প্রাকৃতিক অবস্থা ভাল থাকলে এত দিনে ধানকাটা শেষ হয়ে যাবার কথা ছিল।অনেক দিনের জমানো ধান খড় রোদে শুকিয়ে নিলেই শেষ হয়ে যাবে বৈশাখী কাজকর্ম।
এবছর প্রত্যেক কৃষকের জমিতে বাম্পার ফলন হলেও শ্রমিক সংকট ও প্রাকৃতিক বৈরী আবহাওয়ায় কৃষকরা অাশানুরোপ ফলন ঘরে তুলতে পারবেন না।
খবর ৭১/ ই: