সোনারগাঁও(নারায়ণগঞ্জ)প্রতিনিধি: নারায়ণঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলা বিয়ের প্রলোভনে মাফিয়া আক্তার (২০) (ছন্দনাম) গার্মেন্ট কর্মীকে ধর্ষন করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় গার্মেন্ট কর্মী বাদি হয়ে গতকাল রোববার সোনারগাঁও থানায় একটি ধর্ষণের মামলা দায়ের করেছেন।
অভিযোগে গার্মেন্ট কর্মী মাফিয়া আক্তার উল্লেখ করেন, উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের জোয়ারদী গ্রামে তার পরিবার নিয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করে আসছেন। গত আট মাস আগে রং নাস্বারে নানাখী পশ্চিমপাড়া ফজলুল হকের ছেলে জুলহাস (২৮) নামের এক ব্যক্তি তার মোবাইল ফোনে ফোন করে। এর পর থেকে তাদের দুজনের মধ্যে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে উঠে। এ সর্ম্পকের জের ধরে দু’জন বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাফেরা করার এক পর্যায়ে তাকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে জুলহাস তার সাথে যৌন সর্ম্পক করে। এরপর থেকে একাধিকবার জুলহাস মাফিয়াকে তার বাড়িতে নিয়ে মেলামেশা করে। সর্বশেষ গত ২০ তারিখে জুলহাস তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে তাকে যৌন সর্ম্পক করতে চাইলে মাফিয়া আক্তার তাকে বিয়ের জন্য চাপ দেয়। এতে জুলহাস রাজি হয়ে সারারাত তাকে যৌন সর্ম্পক করে পরের দিন সকাল বেলা জোর করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। এসময় ধর্ষিতা মাফিয়া তাকে বিয়ের কথা বললে সে তালবাহানা শুরু করে। এ ঘটনায় গতকাল রোববার দুুপুরে মাফিয়া আক্তার বাদি হয়ে সোনারগাঁও থানায় একটি ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেছেন।
এ ব্যাপারে সোনারগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদ আলম জানান, ধর্ষণের ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ধর্ষককে ধরার জন্য পুলিশ বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে।
খবর ৭১/ই: