সেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতির বিরুদ্ধে হিন্দুদের বাড়িসহ জমি দখলের অভিযোগ

0
689

উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি:

নড়াইলের দিঘলিয়া বাজার সংলগ্ন একটি হিন্দু পরিবারের জমিসহ বাড়িঘর দখল করার অভিযোগ পাওয়া গেছে,ওই ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক সভাপতি মোঃ তরিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে। দখলকে কেন্দ্র এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ একাধিকবার শালিস-বৈঠক করলেও কোন সমাধান না হওয়ায় আদালতের আশ্রয় নিয়েছে পরিবারটি। বিস্তারিত আমাদের নড়াইল জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়ের রিপোর্টে, সরেজমিনে গিয়ে লোকজনের সাথে কথা বলে জানা গেছে, নড়াইলের দিঘলিয়া বাজার সংলগ্ন মোৗজার ১৭৭৪ ও ১৭৮১ দাগের ৩৫ শতাংশ জমিতে দেবু বোস ও প্রদীপ কুমার সাহা (পরাই) ক্রয় করে দির্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছিলেন। এলাকার প্রভাবশালী ভূমিখোর কয়েকজন যোগসাজস করে একটি জাল দলিলের মাধ্যমে উক্ত জমি দখল করে হিন্দুদের বাড়ি থেকে বিতাড়িত করেন। ভুক্তভোগী দেবু বোস,গত শুক্রবার বিকালে এই প্রতিবেদককে জানান, স্থানীয় নেতাদের কাছে অনেক ধরনা দিয়েও কোন প্রতিকার না পেয়ে প্রান বাঁচাতে বাড়ি ঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছি। বাড়িঘরে ওঠার চেষ্টায় ঘর নির্মান করতে গেলে প্রভাবশালী ও ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি তরিকুল ইসলামসহ সাইফুল মন্ডল, ভুলু, টুলু, শিমুল ও পিকুল, বাঁধা দিয়ে কাজে বন্ধ করে প্রান নাশের হুমকি দিয়ে মারধর করতে আসেন। এঘটনায় আদালতের শরণাপন্ন হলে নিম্ম আদালতের সকল রায় আমাদের পক্ষে হয়। এর পরও বাড়িঘরে আশ্রয়সহ নতুন ঘর করতে না পেরে স্ত্রী সন্তান নিয়ে মানবেতর জিবনযাপন করছি। হয়রানী ও বাড়িতে উঠতে না দেওয়ার জন্য তারা উচ্চ আদালতে আফিল করে সময় ক্ষেপন করছে। এব্যাপারে ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবকলীগের সাবেক সভাপতি তরিকুল ইসলাম জানান, আমরা ওই জমির শরীকের কাছ থেকে কিনেছি। বর্তমানে মামলাটি উচ্চ আদালতে বিচারাধীন ও ১৪৪ ধারা জারী রয়েছে। নড়াইলের  দিঘলিয়া বাজার বনিক সমিতির সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন ও সাধারন সম্পাদক আলী আজম জানান, ওই জমির প্রকৃত মালিক দেবু বোস ও প্রদিপ কুমার সাহা। স্থানীয় প্রভাবশালী মহলের কিছু লোক একটি জাল দলিলের মাধ্যমে গায়ের জোরে বাড়িঘর ও জায়গা জমি দখল করে হিন্দুদের বিতাড়িত করেছে। নড়াইলের দিঘলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ লতিফুর রহমান পলাশ জানান, আমার জানামতে ওই জমির প্রকৃত মালিক দেবু বোস ও প্রদীপ কুমার সাহা। একটি মহল ভুয়া দলিলের মাধ্যমে জমির কিছু অংশ দখল এবং বাকি অংশ দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে। এঘটনায় একাধিকবার শালিস-বৈঠকের সিদ্ধান্তকে তারা প্রত্যাখান করে হিন্দুদের তাড়িয়ে দিয়ে জোর পুর্বক বাড়ি-ঘর ও জায়গা জমির বাকি অংশ দখলের চেষ্টা করছে। তারা নিম্ম আদালতে একাধিকবার পরাজিত হয়ে উচ্চ আদালতে আফিল করে হিন্দুদের বাড়িঘরে উঠতে দিচ্ছেনা।খবর ৭১/ ই:

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

নড়াইলের চিত্রা নদীর তীরে বিশ্ববরেণ্য চিত্রশিল্পী এসএম সুলতানের জীবনদশা?

 

উজ্জ্বল রায় নড়াইল জেলা প্রতিনিধি■ (২৪ নভেম্বর) ২৭৪ – ০১৭১৫৯০৯৪৭২

 

সুলতান ১৯২৪ সালের ১০ আগস্ট নড়াইল শহরের উপকণ্ঠে মাছিমদিয়ায় জন্ম গ্রহণ করেন। জীবদ্দশায় শিশুদের সৃজনশীলতা, সুপ্ত প্রতিভা এবং মানসিক বিকাশ সাধনে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রশিল্পী এসএম সুলতানের স্মৃতিতে ২০০৩ সালে নড়াইলের চিত্রা নদীর তীরে গড়ে তোলা হয় ‘এসএম সুলতান স্মৃতি সংগ্রহশালা’। বিস্তারিত আমাদের নড়াইল জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়ের রিপোর্টে,২০০৬ সালে দর্শনার্থীদের জন্য স্মৃতি সংগ্রহশালাটি খুলে দেয়া হলেও সম্প্রতি লোকবল সংকটের কারণে সার্বক্ষণিক খুলে রাখা যাচ্ছে না এটি। ফলে দূর-দূরান্ত থেকে আসা দর্শনার্থীরা হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন। সরেজমিনে দেখা গেছে, এসএম সুলতান স্মৃতিসং গ্রহশালার সামনে টাঙানো একটি বোর্ডে লেখা রয়েছে, ছয়দিন সকাল ৯টা থেকে বেলা ১টা ও বেলা ৩টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য সংগ্রহ শালাটি খোলা থাকবে। কিন্তু জনবল সংকটের কারণে সবসময় খোলা রাখা যাচ্ছে না এটি। এছাড়া দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে ‘এসএম সুলতান স্মৃতিসংগ্রহশালা’ আর্ট গ্যালারির মেঝে স্যাঁতসেঁতে হয়ে গেছে। ওই কক্ষের আইপিএস যন্ত্রটি নষ্ট থাকায় বিদ্যুত্ না থাকলে এসএম সুলতানের চিত্রকর্ম দেখতে পারেন না দর্শনার্থীরা। সূত্র জানায়, ‘এসএম সুলতান স্মৃতিসংগ্রহশালা’টি দেখভালের জন্যে ২০০৬ সালে চুক্তিভিত্তিক ১০ কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ দেয়া হলেও বর্তমানে রয়েছেন মাত্র তিনজন কর্মচারী। ওই সংগ্রহ শালার কর্মচারী গোলাপ কাজী বলেন, শুরুর দিকে এখানে মালী হিসেবে আমি যোগদান করি। কিন্তু বর্তমানে গার্ড ও ঝাড়ুদারের দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। এছাড়া মূল গ্যালারির চাবি থাকে আমার কাছে। তাই অনেক সময় দর্শনার্থীরা এলে মূল গেটে চাবি দিয়ে তাদের গ্যালারি ঘুরে দেখাতে হয়। নিয়ম অনুযায়ী সকাল ৯টা থেকে বেলা ১টা ও বেলা ৩টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত সংগ্রহশালাটি খোলা রাখার কথা থাকলেও লোকবল সংকটের কারণে তা সম্ভব হচ্ছে না। তাছাড়া সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবারও এটি বন্ধ থাকে। কিন্তু ওই দিন যদি স্মৃতি সংগ্রহশালাটি খোলা রাখা হতো, তাহলে আরো অনেক দর্শনার্থী এখানে আসতে পারতেন। সদরের মহিষখোলা গ্রামের বাসিন্দা পান্থ বিশ্বাস জানান, লোকবলের অভাবে সুলতান স্মৃতিসংগ্রহশালা প্রায়ই বন্ধ থাকায় দর্শনার্থীরা হতাশ হয়ে ফিরে যান। দূর-দূরান্ত থেকে অনেক দর্শক এখানে এলেও তাদের জন্য বিশ্রামের কোনো স্থান নেই। এছাড়া সংগ্রহশালায় রাখা সুলতানের ছবি ও ব্যবহূত বিভিন্ন জিনিসপত্র সংরক্ষণের অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এসব সমস্যা সমাধানে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।এসব সমস্যার বিষয়ে এসএম সুলতান স্মৃতিসংগ্রহশালার সহকারী কিউরেটর বলেন, ‘সারা বছরই সংগ্রহশালায় দর্শনার্থীদের ভিড় লেগে থাকে। বিশেষ করে ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত দর্শনার্থীদের চাপ বেশি থাকে। কিন্তু লোকবল সংকটের কারণে এ চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে আমাদের। স্মৃতি সংগ্রহ শালটি দিনের অধিকাংশ সময় বন্ধ থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, সংগ্রহশালাটি সব সময়ই খোলা থাকে। কিন্তু দর্শনার্থীরা যখন আসেন তখন তাদের গ্যালারি ঘুরে দেখানোর জন্য মূল ফটকে তালা দিতে হয়। বাইরে থেকে তালা দেয়া থাকলেও ভেতরে সব কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবেই চলে। সুলতান ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও নড়াইল জেলা প্রশাসক মো. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, জনবল ঘাটতির বিষয়টি পর্যায়ক্রমে সমাধান করা হবে। এছাড়া সুলতানের চিত্রকর্মগুলো সংরক্ষণে বেশকিছু পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা গেলে দর্শনার্থীর সংখ্যা আরো বাড়বে বলে মনে করেন তিনি। উলে¬খ্য, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রশিল্পী এসএম সুলতানের ২৩তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর যশোর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন গুণী এ শিল্পী। শিল্পকলায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৮২ সালে একুশে পদক এবং ১৯৯৩ সালে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হন এসএম সুলতান। ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ সরকারের ‘রেসিডেন্ট আর্টিস্ট’ স্বীকৃতি এবং ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদ সম্মাননা লাভ করেন। এছাড়া ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ম্যান অব দ্য ইয়ার’, নিউইয়র্কের বায়োগ্রাফিক্যাল সেন্টার থেকে ‘ম্যান অব অ্যাচিভমেন্ট’ এবং এশিয়া উইক পত্রিকা থেকে ‘ম্যান অব এশিয়া’ পুরস্কার লাভ করেন তিনি। ছবি সংযুক্ত-২৪-১১-১৭

 

 

আর্লোর মুখ দেখতে জাছে নড়াইলের মেয়ের হাসপাতাল

 

উজ্জ্বল রায় নড়াইল জেলা প্রতিনিধি■ (২৪ নভেম্বর) ২৭৪ – ০১৭১৫৯০৯৪৭২

 

শুভ্রা মুখার্জি মেমোরিয়াল হাসপাতাল নির্মাণের স্থান পরিদর্শন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির স্ত্রী নড়াইলের মেয়ে শুভ্রা মুখার্জির নামে প্রস্তাবিত শুভ্রা মুখার্জি মেমোরিয়াল হাসপাতাল নির্মাণের স্থান হেলিক্যাপ্টার যোগে নড়াইলে পরিদর্শন করেছেন বেঙ্গল গ্রুপ টিভির চেয়ারম্যান নোয়াখালি-২ আসনের সংসদ সদস্য মোরশেদ আলম। স্থান পরিদর্শন কালে সঙ্গে ছিলেন- ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসিমউদ্দিন ও শুভ্রা মুখার্জি ট্রাষ্টি বোর্ডের ঢাকার প্রতিনিধি দল ও স্থানীয় সরকারী কর্মকর্তারা। বিস্তারিত আমাদের নড়াইল জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়ের রিপোর্টে, সংসদ সদস্য মোরশেদ আলম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশেই ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির স্ত্রী শুভ্রা মুখার্জি মেমোরিয়াল হাসপাতাল তৈরীর জন্য ২ বছর আগে কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। কিন্তু স্থানীয় কিছু সমস্যার জন্য কাজ বন্ধ ছিল। প্রধানমন্ত্রী ও স্থানীয় প্রশাসনের সাথে আলোচনার করে খুব শীঘ্রই পুনরায় কাজটি শুরু করা হবে। পরিদর্শনকালে নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট শেখ হাফিজুর রহমান, নড়াইল জেলা প্রশাসক মো. এমদাদুল হক চৌধুরী, পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) কাজী মাহবুবুর রশীদ, শারমিন গ্রুপের চেয়ারম্যান ইসমাইল হোসেন, মোতাহার গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা আজাদ চৌধুরী, এম আলম গ্রুপের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মাহবুবুর রহমান, সাবেক সচিব ও মুক্তিযোদ্ধা মোহম্মদ মোসা, শুভ্রা মুখার্জিংর ভাই কানাইলাল ঘোষ, মামাতো ভাই কার্তিক ঘোষসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। এর আগে প্রতিনিধি দল হেলিক্যাপ্টার যোগে বৃহস্পতিবার নড়াইল হেলিপ্যাডে নেমে নড়াইল সার্কিট হাউজে স্থানীয় প্রশাসনের সাথে মত বিনিময় করেনবেঙ্গলগ্রুপ ও কয়েকটি গ্রুপের যৌথ উদ্যোগে নড়াইলের বাঁশভিটা এলাকায় ২০ বিঘা জমির  উপর ৫০ শয্যা বিশিষ্ট একটি আধুনিক হাসপাতাল তৈরী করা হবে।# ছবি সংযুক্ত-২৪-১১-১৭

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

শহরের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নœতা হচ্ছে ইমানের অঙ্গ

 

উজ্জ্বল রায় নড়াইল জেলা প্রতিনিধি■

ক্লিন নড়াইল গ্রীন নড়াইল গড়তে নড়াইল পৌরসভার প্রতিটি অলি-গলি, বাসা-বাড়ির আঙ্গিনায় গণপূর্ত বিভাগের আবাসিক কোয়ার্টারের সামনে ফেলে রাখা ময়লা পরিষ্কার করছেন জেলা প্রশাসক, পৌর মেয়র ও পৌর সচিব নড়াইল শহরে যত্রতত্র ময়লা– আবর্জনার কারণে দিনে দিনে শহরটি কেমন যেন ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। তাই পরিচ্ছন্ন শহর গড়ে তুলতে বিস্তারিত আমাদের নড়াইল জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়ের রিপোর্টে, নড়াইল জেলা প্রশাসক মো. এমদাদুল হক চৌধুরী নিজেই হাতে তুলে নিলেন ঝাড়ু আর ময়লা পরিষ্কারের বেলচা। তিনি বলেন, বিজয়ের মাসে পরিষ্কার শহর উপহার দিতে চান তিনি। বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ নড়াইল পৌরসভার পুরোনো বাস টার্মিনাল এবং আলাদাতপুর গণপূর্ত বিভাগের আবাসিক কোয়ার্টারের সামনে ফেলে রাখা ময়লা –আবর্জনা পরিষ্কারের উদ্যোগ নেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন পৌর মেয়র মো. জাহাঙ্গীর বিশ্বাস, স্থানীয় সরকার অধিদপ্তরের নড়াইলের উপপরিচালক মো. ছিদ্দিকুর রহমান, সদর উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা (ইউএনও) নাছিমা বেগমসহ অনেকে। নড়াইল সরকারি বালক বিদ্যালয়ের মাঠের পাশে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে পরিচ্ছন্ন অভিযান উদ্বোধনকালে জেলা প্রশাসক এমদাদুল হক চৌধুরী এ প্রতিবেদক উজ্জ্বল রায়কে জানান, পরিচ্ছন্নতা হচ্ছে ইমানের অঙ্গ। নিজেকে এবং নিজের আঙিনাসহ নড়াইল শহরকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে । আগে নিজের আঙিনা পরিষ্কার করুন। তখন পাশের মানুষও আপনাকে দেখে উদ্যোগী হবেন। এতে ধীরে ধীরে নড়াইল পরিচ্ছন্ন শহরে পরিণত হবে। জেলা প্রশাসক বলেন, ‘ডিসেম্বর মাস বিজয়ের মাস। আমরা শহরকে পরিচ্ছন্ন রেখে বিজয়ের মাসে উপহার দিতে চাই। এ জন্য জেলা প্রশাসন এবং পৌরসভা যৌথভাবে এ উদ্যোগ হাতে নিয়েছে ।’ ভালো কাজের জন্য তিনি শহরবাসীর সহায়তা কামনা করেন। পৌর সভার পরিচ্ছন্ন কর্মীরা যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলার কারণে শহর ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। নতুন বাস টার্মিনালের সামনে # ছবি সংযুক্ত-২৩-১১-১৭

 

নড়াইলের বিভিন্ন স্থান এবারো শীতের পরিযায়ী পাখির কলতানে মুখর

 

উজ্জ্বল রায় নড়াইল জেলা প্রতিনিধি■

 

নড়াইলের বিভিন্ন স্থান এবারো শীতে পরিযায়ী পাখির কলতানে মুখর। এসব পাখি দেখতে একই সঙ্গে বাড়ছে বিভিন পাখির সংখ্যা। বিস্তারিত আমাদের নড়াইল জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়ের রিপোর্টে, সরেজমিন দেখা যায়, পুরো এলাকাজুড়ে রয়েছে দেশী বক, পানকৌড়ি, শালিখ, টিয়া, দোয়েল, ময়না, মাছরাঙা, ঘুঘু, শ্যামা, কোকিল, টুনটুনি, চড়ুইসহ নানা প্রজাতির পরিযায়ী পাখি। তাদের কলতানে মুখর হয়ে উঠেছে পুরো গ্রাম। আর এসব পাখি দেখতেই প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ছুটে আসছে অসংখ্য পাখিপ্রেমী ও। এখানে প্রজননের সুযোগ থাকায় ক্রমান্বয়ে পাখির সংখ্যা বাড়ছে। পাখির এ অভয়ারণ্যের অনুকরণে দেশের অন্য স্থানেও কৃষি পর্যটনকেন্দ্র গড়ে তোলা প্রয়োজন। থেকে পাখি দেখতে আসা, ‘কৃষি ও প্রকৃতি যে এক সুতোয় বাঁধা, তার অনন্য নিদর্শন এ পার্ক। এখানে শুধু পাখিই নয়, পাখিদের বাসস্থান হিসেবে রয়েছে নানা প্রজাতির ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছ। রয়েছে একটি অসাধারণ প্রাকৃতিক লেক। নড়াইলের বিভিন্ন  স্থানীয়রা এ প্রতিবেদক উজ্জ্বল রায়কে জানান, শীত ছাড়াও প্রায় বছর জুড়েই এখানে ভিড় লেগে থাকে। এখন পানিপাড়ার অর্থনৈতিক অবস্থারও ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে। তবে এখনো যোগাযোগ ব্যবস্থার তেমন উন্নয়ন হয়নি। নড়াইলের মধুমতি নদীর বড়ফা ফেরিঘাট এলাকায় একটি সেতু নির্মাণ তাদের দীর্ঘদিনের দাবি। সংশ্লিষ্টরা জানান। # ছবি সংযুক্ত

 

নড়াইলের ইতিহাসের স্মরণে বাদ্যযন্ত্রের বাংলার জীবন চিত্র

 

উজ্জ্বল রায় নড়াইল জেলা প্রতিনিধি■

নড়াইলের সুজল-সুফলা শস্য শ্যামলা আবহমান বাংলার জীবন চিত্রের বিভিন্ন রূপরেখাকে সময়ের নাগর দোলায় দুুুুলিয়ে মানব আত্মায় বাদ্যযন্ত্রের ঝংকারে এক স্পন্দনের আবহ ফুটিয়েছে। গ্রামীণ এই বৈচিত্র্যে অনিন্দ্য স্পন্দন সমসাময়িক ও অতীতের বাদ্যযন্ত্রকে নিয়ে বৃত্তাকারের মতো ঘুরে ফিরেই যেন সামাজিক জীবন, অর্থনৈতিক জীবন ও সর্বোপরি প্রাকৃতিক জীবনকে অনেকাংশে খুব সচল রেখেছে। বাঙালির আচার আচরণে, ঘরে ও বাইরে, বিস্তারিত আমাদের নড়াইল জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়ের রিপোর্টে,  নড়াইলের গ্রামে ও গঞ্জে, মেলা-খেলায়, হাটে ও ঘাটে দৈনন্দিন জীবনচক্রে গ্রামাঞ্চলের লোকজ সংস্কৃতির বাদ্যযন্ত্রের চর্চা অক্ষুন্ন রেখেছে এবং তার বৈচিত্রময় আবহ আর শব্দের মুর্ছনাকে গ্রামীণ জনপদের মানুষেরা খুবই সমাদৃত করে রেখেছে।মানব সভ্যতার ধারাবাহিকতায় ঐতিহ্যপূর্ণ ভাবেই লোকজ ধারার বাদ্যযন্ত্রের ইতিহাস প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে নব্য যুগের মধ্য দিয়ে আরও সময়ের ধারাবাহিকতায় নানা রূপান্তর চক্রের পরেই আজকের এসময়ে এসে গ্রামাঞ্চলের মানুষের হাতেই লোকজ বাদ্যযন্ত্রের শোভা বর্ধন হয়েছে এবং তাকে সংস্কৃতির প্রতিটি অঙ্গনে যেন পুংখানুপুংখ ব্যবহার করে গ্রামীণ অনুষ্ঠানকে প্রানবন্ধ করছে। আদিম মানব জাতিগণ লজ্জা নিরারণের জন্য গাছের ছাল বাকল লতা পাতা পরে ঢাক ঢোল বাজিয়ে উৎসবমুখর ভাবে নানা ঢঙ্গেই সেই সময় বিনোদন করেছিল। তার পর আস্তে আস্তেই সংযোজন বিয়োজনের এক পর্যায়ে লোকজ বাদ্যযন্ত্র গ্রামাঞ্চলের মানুষনের দোর গোডায পৌঁছেছে। সুতরাং এমন জীবনাচরণে অনেক পরিবর্তন এনে আজকের লোকজ সংস্কৃতির বাদ্যযন্ত্র খুব শ্রুতিমধুর হয়ে উঠেছে ও তাকে নিয়েই গ্রামীণ জনপদের মানুষরা গানের সঙ্গে বাজিয়ে পুলকিত হচ্ছে। মদ্দা কথায় বলতে গেলে বলা যায়, শিকড় বা গোড়ার আদলে সৃষ্টি আজকের গ্রামীণ জমতার মিউজিক বা বাদ্যযন্ত্র সবই লোকজ বাদ্যযন্ত্র। এমন এই বাদ্যযন্ত্রের সমাহারে প্রামাঞ্চলের মানুষরা লাঠি খেলায়, কিচ্ছা কাহিনীতে, যাত্রা ও জারিগানে, বিয়ে শাদি ও নৌকা বাইচে, পুতুল নাচ ও সার্কাসের রঙ্গ মঞ্চে, বাউল গানে ও বনভোজনে বিনোদন পূর্ণ ভাবে লোকজ বাদ্যযন্ত্রের ঢং বা ধারা অব্যাহত রয়েছে। জীবনে তাদের নানা কর্মে ও বিয়ে শাদির আচার আচরণের আনুষঙ্গিতায়, যেমন, বরকনের গায়ে হলুদে গীত গাওয়া, বিয়ের পর দিরা গমনে, একেক অঞ্চলে বিয়ের একেক রীতি সেদিকেই লক্ষ্য রেখে বাদ্যকররা বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করে। কনের প্রথম শ্বশুর বাড়িতে যাওয়ার সময় নানি দাদি বা প্রবীণ কারও সঙ্গে যাবার বিভিন্ন রেওয়াজেও বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে পরিবেশকে অনেকাংশে উৎসবমূখর করে তোলে। এই লোকজ বাদ্যযন্ত্রের বিশাল আয়োজনের দৃশ্যপট আবহমান বাংলার নববর্ষ। এমন নববর্ষে গ্রামীণ জনতার সম্প্রীতির বন্ধনে অনেক মেলা খেলার উৎসব হয়। সেখানে হরেক রকম বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে বৈশাখের আগমনকে বরণ করে। আসলে এদেশের প্রতিটি অঞ্চলে বা শহরে সকল ধর্ম বর্ণের মানুষ মিলিত হয়ে এখন যে উৎসবে মেতে ওঠে তার সব টুকুই যেন লোকজ সংস্কৃতি। শিশু ও কিশোর বেলায় গ্রামের সেই যে পথ ঘাট, বট তলার করুন বাঁশির সুর, ঢাকের হৃদয় স্পর্শী বাদ্য, কবি গান, পালা গান ও গীতের সঙ্গে হেলে দুলে নাচ ভারি চমৎকার। আরোও ব্যাপকতা পেয়েছে রাষ্ট্রিয় ভাবে। সরকারি কর্মচারী এবং কর্ম কর্তাদের বৈশাখী ভাতা প্রদান করে যেন তাদেরকে শিকড়ের সন্ধানে লোকজ সংস্কৃতির প্রেমে উদ্ধোধ্য করছে। বিস্তারিত আমাদের নড়াইল জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়ের রিপোর্টে,  তাই তো জ্ঞানী গুনিরা গ্রাম গ্রামান্তরে আজ লোকজ সংস্কৃতির বাদ্যযন্ত্র খোঁজে নিয়েই শহরমুখী হচ্ছে। সুতরাং গ্রামের মানুষেরা লোকজ আদলের ঢাকঢোল, একতারা বাজিয়ে গান করে অবহেলিত অধ্যায় থেকে আধুনিক অঙ্গনে উঠা বসার সুযোগ পাচ্ছে। আরও জানার প্রয়োজন তা হলো, গ্রামের গৃহস্থ বা কৃষানিরা তাদের বাড়ির আঙিনা পরিষ্কার করে মাটি ও পানির এক প্রকার মিশ্রণে কাপড়ের টুকরো অথবা কিছু খড় দিয়ে লেপে দিয়ে সেখানে ঢুলিরা ঢোলের বাদ্যে গাঁয়ের বধূরা নানান গীত গেয়ে নেচে নেচে মজা করে। আবার গ্রামীণ পুরুষরা নৌকায় মাঝ নদীতে গিয়ে চাঁদের আলোয় যেন লোকজ সংস্কৃতির বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে উৎসবে মেতে ওঠে। গ্রামাঞ্চলের মানুষরা অগ্রহায়ণে ধান কাটাকেই উপজীব্য করে ফসলের মাঠে সারা রাত্রি সারিবদ্ধ ভাবে বসে বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গে অঞ্চল ভেদে নিজস্ব সুরেই যেন গান করে। নড়াইলের এ সুর ও বাদ্যযন্ত্রের ইতিহাস এবং ঐতিহ্য আসলেই যেন লোকজ সংস্কৃতির বহিঃপ্রকাশ। এমন এ সংস্কৃতির ধারায় শীতের কুয়াশা ভরা চাঁদের আলোয় মৃদু মৃদু বাতাসে বাড়ির আঙ্গিনায় বাউলের গানে ও বাদ্যের সুরে যেন একতার টানে ও ঢোলির ঢোলের তালের সঙ্গেই তো রয়েছে অনেক বাদ্যযন্ত্র। যেমন, ডুগডুগি, ডুগী তবলা, ঝনঝনি, ড্রাম, সাইট ড্রাম, ফুলট, কর্নাট, কংগো এবং আধুনিক যুগের যন্ত্র ক্যাসিও। এসবই আজকের লোকজ সংস্কৃতির সঙ্গে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে এক সুতায় গাঁথা। তাছাড়া জারি, সারি, ভাটিয়ালি, ভাবগান, নড়াইলের নৌকা বাইচের গান, মুর্শিদীগান, আলকাপ গানেও এমন লোকজ সংস্কৃতির বাদ্যযন্ত্রের সমন্বয় ঘটিয়ে গ্রামের মানুষরা উৎসবে বাজিয়ে গর্ববোধ করে। আবার এ লোকজ সংস্কৃতির বাদ্য থেকে আলকাপ গানে তারা নিয়ে যায় আঞ্চলিক গম্ভীরা গানে, তাছাড়াও যোগী গান, মনসার গান, লীলা, রামায়নী, পালা গান এবং পট গানে আদিমতম বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রের সঙ্গে নাচ এবং সঙ্গীতকে শৈল্পিক বলয় তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন বর্ণের ও ধর্মালম্বীদের জীবন বৃত্তে কোন না কোন ভাবে লোকজ সংস্কৃতির এমন বাদ্যযন্ত্রের শাখা প্রশাখা খোঁজে পাওয়া যায় একেবারে এশিল্পের শিকড়ের গভীরতা থেকে। গ্রামের কিষান কিষানিরা জীবনোপায়কে এ বাদ্যের সুরে সুরে জীবনাচারের অনেক ভালবাসাকে তুলে ধরে সারারাত্রি। আবার কলা গাছের তোরণকে লক্ষ্য করে খরার সময় বৃষ্টি যেন হয়, এ আশায় তারা বৃষ্টিতে ব্যাঙের বিয়ে দিতে পারবে এমন ভাবনায় চরম আনন্দে বাদ্যযন্ত্র নিয়ে উৎসব করে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা যেন পুরনো বট পাকুড় গাছের বিয়ে দেওয়াকে কেন্দ্রবৃন্দ করেই তাদের অনেক বস্তুনিষ্ঠ ধর্মের পরিপূর্ণতায় লোকজ ধারার বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে তারা খুব আনন্দ উল্লাসেই মত্ত থাকে। বাঙালীর হাজার বছরের এমন শিল্পধারায় তৈরি হয়েছে লোকজের নিজস্ব কাব্য ও নিজস্ব সাহিত্য। যে সাহিত্যতে রস সুধায় গ্রামাঞ্চলের মানুষরা আজ মহিমান্বিত ও সমাদৃত। গ্রামীণ জনপদের মানুষের মাঝে খোঁজে পাওয়া যায় লোকজ ধারার নানান গল্প কাহিনী, গীতি কাব্য, আঞ্চলিক গীত, লোক সঙ্গীত, গীতি নাট্য, লোক নাট্য, নৃত্য নাট্যের মতো হাজারও লোকজ সংস্কৃতি। এ সংস্কৃতিতে লোকজ বাদ্য না হলে যেন চলেই না। আসলে বলা দরকার, শঙ্খধ্বনিও নাকি লোকজ সংস্কৃতির একটি সূচনা বাদ্যযন্ত্র। এমন প্রাচীন লোকজ বাদ্যে শঙ্খধ্বনির অলঙ্কার যুগ যুগ ধরে লোকজ সংস্কৃতিতে এদেশের ও ভারতবর্ষের গ্রামাঞ্চলে গভীরভাবে বিরাজমান। যার প্রমাণ প্রাচীন গ্রন্থ, শিল্প, সাহিত্য, ভাস্কর্য এবং চিত্রশিল্পীর শৈল্পীক চিত্রে উঠে এসেছে। ঝিনুকের তৈরীকৃত এ শঙ্খের ছিদ্র পথে মুখ দিয়ে ফুঁ দিলে মিষ্টি মধুর শব্দ বাহির হয়। আবার গ্রামাঞ্চলের শঙ্খের সঙ্গে নিবিড় সক্ষতা রেখেই তারা ঢাক ঢোলের চর্মাচ্ছাদিত বাদ্যযন্ত্রে আনদ্ধ হন। টাকডুম টাকডুম আওযাজ শুনলেই তো বুঝা যায় লোকজ সংস্কৃতির আবহ ছড়িয়ে পড়ছে গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে।বাংলা ঢোল নামে আরেক বাদ্যযন্ত্র আছে যার শব্দ সাধারণ ঢোলের চেযে গম্ভীর। এছাডাও ঢোলের চেযে ছোট আরেকটি বাদ্যযন্ত্র আছে, যার নাম ঢোলক। ঢোলক বেশির ভাগ ব্যবহৃত হয় নাটক, যাত্রায, গজল ও কাওযালী গানে ঢোলক অনেক অপরিহার্য বাদ্যযন্ত্র। আবার ঢোল একটি প্রাচীন বাদ্যযন্ত্র। মধ্যযুগের মঙ্গলকাব্যেও ঢোলের উল্লেখ পাওযা যায। ঢোল বাদ্যে লাঠি খেলা, হোলি খেলা, নৌকা বাইচ, কুস্তি, কবি গানের আসর, জারি ও সারি গান, টপ্পা গান, বাউল গান, আলকাপ ও গম্ভীরা গান, যাত্রা গান, গাজনের গান, মহররমের শোভা যাত্রা, ছোকরা নাচ এবং বিযরে বরযাত্রাতে বাজিয়ে গ্রামীণ মানুষ লোকজ সংস্কৃতির চর্চাকে পরিপক্ব করে তোলে। নড়াইলের হিন্দুদের বিভিন্ন প্জূাতে ঢোল না হলে যেন চলেই না। নড়াইলের হিন্দু, মুসলমান, এবং আদিবাসী নির্বিশেষে করে তাদের বিভিন্ন মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানে ঢোল ব্যবহার করে। বেশ কিছু বছর আগে সরকারি কোনও আদেশ বা পরোযানায় নড়াইলের গ্রামাঞ্চলের হাটে বাজাবে ঢোল কিংবা ঢেডা পিটিযে বিভিন্ন নির্দেশ মুলক কথা ঘোষণা দিয়েছে। এখন আর এমন ভাবে লোক সংস্কৃতির ব্যবহার হয়না। বাঙ্গালীর বিয়ের অনুষ্ঠানের কথায় যদি আসি তাহলে বলা যায় শানাই ছাড়া যেন বিয়ের কথা ভাবাই যায় না। গ্রামীণ লোকজ বাদ্যযন্ত্রের আলোচনা আসলেই স্বল্প পরিসরে শেষ হবার নয়, তবুও গ্রাম্য জনজীবনের একাকিত্ব ও অবসন্ন মনের অলস দুপুরে এক বাঁশিওয়ালার বাঁশিতে ফুঁ দেওয়ার মধ্যে খোঁজে পাওয়া গেল সেই লোকজ বাদ্যের া # ছবি সংযুক্ত

ডিআইজিকে ফুলেল শুভেচ্ছা

বুলু দাস সদর প্রতিনিধি :নড়াইল পুলিশের বাৎসরিক কার্যক্রম করতে এসে ফুলেল শুভেচ্ছা সিক্ত হলেন গতকাল খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি মোঃ দিদার আহম্মেদ। এছাড়াও তাঁর আগমনকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা থেকে শুরু করে সর্বক্ষেত্রে সর্বোচ্চ আয়োজন করার চেষ্টা করেছেন সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি নড়াইলে কর্মরত পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম। আর এ সকল ব্যবস্থা থেকে অত্যন্ত আনন্দিত ডিআইজি মহোদয়। নড়াইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম পিপিএম এর নেতৃত্বে পুলিশ লাইনে অনুষ্ঠিত কুচকাওয়াজ ও স্যালুট গ্রহণ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেও তিনি অনেক আনন্দ পেয়েছেন। বিস্তারিত আমাদের নড়াইল জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়ের রিপোর্টে, নড়াইল পুলিশের বাৎসরিক কার্যক্রম ইন্সপেকশন করতে এসে এতো সব আয়োজনের মুখোমুখি হবেন বলে ডিআইজি’র ধারণাই ছিল না। সবার ধারণাকে পাল্টে দিয়ে সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি নড়াইলে কর্মরত পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম ও নড়াইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম পিপিএম এর প্রানান্তকর প্রচেষ্টায় এ কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। ডিআইজি’র আগমনকে কেন্দ্র করে নড়াইল জেলা পুলিশ লাইন অডিটোরিয়ামে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় ডিআইজি মহোদয় নড়াইলে পৌঁছালে সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি নড়াইলে কর্মরত পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়ে অভিনন্দন জানান। ডিআইজি নড়াইল জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে গিয়ে বিভিন্ন দপ্তর ও কর্মকান্ড ইন্সপেকশনকালে নড়াইল পুলিশের কর্মকান্ড ও অগ্রগতি দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেন। এছাড়াও তাঁকে এত সম্মান প্রদর্শনের জন্য তিনি খুবই খুশি হন। এদিকে ডিআইজি মহোদয়ের বাৎসরিক ইন্সপেকশনকে ঘিরে নড়াইল জেলা অনলাইন মিডিয়া ক্লাব ডিআইজি মহোদয়কে অভিনন্দন জানিয়েছেন। ক্লাবটির সভাপতি উজ্জ্বল রায় ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ হিমেল মোল্যা বলেন, খুলনা রেঞ্জের ডিআইজ এর আগেও বহুবার নড়াইল জেলায় এসেছেন। তাঁর মতো একজন মহৎপ্রাণ ব্যক্তির দিক-নির্দেশনা মেনে কাজ করলে নড়াইল পুলিশের প্রতি জনগণ আস্থা রাখতে সক্ষম হবে। তাছাড়া সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি নড়াইলে কর্মরত পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম ও নড়াইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম পিপিএম এর কর্মকান্ডেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন। ### ছবি সংযুক্ত

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

নড়াইল পৌরসভার আবর্জনামুক্ত ক্লিন পরিচ্ছন্নতা অভিযান

 

 

উজ্জ্বল রায় নড়াইল জেলা প্রতিনিধি■বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর)

 

ক্লিন নড়াইল গ্রীন নড়াইল গড়তে নড়াইল পৌরসভার প্রতিটি অলি-গলি, বাসা-বাড়ির আঙ্গিনায় স্তুুপকৃত ময়লা আবর্জনামুক্ত করতে অভিযান শুরু করা হয়েছে। এ অভিযান চলবে আগামি ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ স্টেটেডিয়াম সম্মুখ থেকে এ পরিচ্ছন্নতা অভিযানের শুভ সূচনা করেন নড়াইলের জেলা প্রশাসক মো: এমদাদুল হক চৌধুরী। বিস্তারিত আমাদের নড়াইল জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়ের রিপোর্টে, উদ্বোধনকালে তিনি জানান, পৌর এলাকার সড়ক ও জনপথের রাস্তাসহ পৌরসভা, জেলা পরিষদের সকল রাস্তা ও স্থাপনার চৌহর্দিতে জমে থাকা ময়লা আবর্জনা সরিয়ে ফেলে নড়াইলকে একটি পরিচ্ছন্ন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। সড়ক ও জনপথের রাস্তার দুইধারে কোন অবৈধ স্থাপনা রাখা হবে না। দ্রুত নির্দিষ্ট স্থানে বর্জ সংরক্ষণ ও সেই বর্জ দিয়ে জৈব সার তৈরীর উদ্যোগ নেয়া হবে। তবে, একাজের জন্য জেলা পরিষদ, পৌরসভার কাউন্সিলরবৃন্দ, সকল সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিবৃন্দ, নাগরিক সমাজসহ সর্বস্তরের আন্তরিক সহযোগিতা প্রয়োজন। এ অভিযান সফল করতে আমরা আগামি ১ ডিসেম্বর থেকে পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ড ওয়ার্ডে একটি ফোকাল পয়েন্ট নির্ধারণ করে নির্ধারিত দিনে এ পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করা হবে। আমরা চিত্রনদীকে ঘিরে নড়াইলকে পর্যটন শিল্প হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। সে কারনে আগে প্রয়োজন এ শহরকে দূষণ ও অপদখলমুক্ত করা। এ সময় পৌরসভার মেয়র জাহাঙ্গীর বিশ্বাস এ প্রতিবেদক উজ্জ্বল রায়কে জানান, আমি আমার পরিষদ, কর্মচারী ও জনগণের সহযোগিতায় পৌর এলাকার রাস্তার দুই পার্শ্বে স্তুুপকৃত ময়লা আবর্জনা দ্রুত অল্প সময়ের মধ্যে অপসারণ করে ফেলবো। এছাড়া আবর্জনা সংরক্ষণের জন্য নির্দিষ্ট জায়গার ব্যবস্থা হলেই বর্জ ব্যবস্থাপনা যথাযথভাবে করা হবে। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক (ডিডিএলজি) মো: সিদ্দিকুর রহমান (উপ-সচিব), পৌর মেয়র মো: জাহাঙ্গীর হোসেন, সদর উপজেলার ইউএনও সালমা সেলিম, পৌর কাউন্সিলর কাজী জহিরুল হক, সাইফুল আলমসহ পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারী, সাংবাদিক, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ # ছবি সংযুক্ত

 

 

নি¤œমানের খোয়া ও রড় ব্যবহার কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দিলে প্রকৌশলীকে লাঞ্ছিতোর অভিযোগ

 

উজ্জ্বল রায় নড়াইল জেলা প্রতিনিধি■ (বুধবার ২২ নভেম্বর) ২৭৪-১৭১৫৯০৯৪৭২) নড়াইলের ঠিকাদার কর্তৃক বুধবার দুপুরে  পৌরসভার প্রকৌশলী সুজন আলী লাঞ্ছিত হয়েছেন। ওইদিন পৌরসভাধীন ৫নং ওয়ার্ডের ড্রেন নির্মাণের কাজ পরিদর্শনে এসে তিনি কাজে ব্যাপক অনিয়ম দেখে সঠিকভাবে কাজ করার নির্দেশ দেয়ায় উক্ত কাজের ঠিকাদার তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে মৌখিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। এ ঘটনায় তিনি কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে উদ্যত হলে ঠিকাদার তাকে বাঁধা দেন। এ সময় নড়াইলের কালিয়া পৌরবার ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ ফসিয়ার রহমানের সহযোগিতায় তিনি তার কার্যালয়ে যেতে সক্ষম হন। এ নিয়ে পৌরবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে উন্নয়ন সহায়তার সাধারণ তহবিল এর বরাদ্দকৃত বার্ষিক উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় মুচিপাড়া থেকে গোপালের বাড়ির পার্শ¦দিয়া আরসিসি ঢালাই দিয়ে ড্রেন নির্মাণের নিমেত্তে গত ১২/০৯/২৯১৭ তারিখে দরপত্র (নং-০১/২০১৭-২০১৮) আহ্বান করা হলে ১৬ নং গ্রুপের উক্ত প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায়। কিন্তু তিনি নি¤œমানের খোয়া ও রড় ব্যবহার করে সিডিউল মোতাবেক কাজ না করে ব্যাপক অনিয়মের মাধ্যমে নিজের ইচ্ছামত প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে নড়াইলের কালিয়া পৌরবার ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ ফসিয়ার রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীরার করে এ প্রতিবেদক উজ্জ্বল রায়কে জানান, আমার উপস্থিতিতেই উক্ত ঘটনাটি ঘটেছে ও আমি তাকে পৌরসভার কার্যালয়ে যেতে সহযোগিতায় করি। এ বিষয়ে কালিয়া পৌরসভার প্রকৌশলী সুজন আলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমার সঙ্গে ঠিকাদারের উক্ত প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়ম নিয়ে বাকবিতন্ডা হয়েছে। এক পর্যায়ে আমি কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে বাধ্য হই। ২২.১১.২০১৭।

নড়াইলে খুলনা রেঞ্জের ডিআইজিকে ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত

 

উজ্জ্বল রায় নড়াইল জেলা প্রতিনিধি■ (বুধবার ২২ নভেম্বর) ২৭৪-১৭১৫৯০৯৪৭২)

নড়াইল পুলিশের বাৎসরিক কার্যক্রম করতে এসে ফুলেল শুভেচ্ছা সিক্ত হলেন গতকাল খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি মোঃ দিদার আহম্মেদ। এছাড়াও তাঁর আগমনকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা থেকে শুরু করে সর্বক্ষেত্রে সর্বোচ্চ আয়োজন করার চেষ্টা করেছেন সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি নড়াইলে কর্মরত পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম। আর এ সকল ব্যবস্থা থেকে অত্যন্ত আনন্দিত ডিআইজি মহোদয়। নড়াইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম পিপিএম এর নেতৃত্বে পুলিশ লাইনে অনুষ্ঠিত কুচকাওয়াজ ও স্যালুট গ্রহণ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেও তিনি অনেক আনন্দ পেয়েছেন। বিস্তারিত আমাদের নড়াইল জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়ের রিপোর্টে, নড়াইল পুলিশের বাৎসরিক কার্যক্রম ইন্সপেকশন করতে এসে এতো সব আয়োজনের মুখোমুখি হবেন বলে ডিআইজি’র ধারণাই ছিল না। সবার ধারণাকে পাল্টে দিয়ে সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি নড়াইলে কর্মরত পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম ও নড়াইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম পিপিএম এর প্রানান্তকর প্রচেষ্টায় এ কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। ডিআইজি’র আগমনকে কেন্দ্র করে নড়াইল জেলা পুলিশ লাইন অডিটোরিয়ামে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় ডিআইজি মহোদয় নড়াইলে পৌঁছালে সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি নড়াইলে কর্মরত পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়ে অভিনন্দন জানান। ডিআইজি নড়াইল জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে গিয়ে বিভিন্ন দপ্তর ও কর্মকান্ড ইন্সপেকশনকালে নড়াইল পুলিশের কর্মকান্ড ও অগ্রগতি দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেন। এছাড়াও তাঁকে এত সম্মান প্রদর্শনের জন্য তিনি খুবই খুশি হন। এদিকে ডিআইজি মহোদয়ের বাৎসরিক ইন্সপেকশনকে ঘিরে নড়াইল জেলা অনলাইন মিডিয়া ক্লাব ডিআইজি মহোদয়কে অভিনন্দন জানিয়েছেন। ক্লাবটির সভাপতি উজ্জ্বল রায় ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ হিমেল মোল্যা বলেন, খুলনা রেঞ্জের ডিআইজ এর আগেও বহুবার নড়াইল জেলায় এসেছেন। তাঁর মতো একজন মহৎপ্রাণ ব্যক্তির দিক-নির্দেশনা মেনে কাজ করলে নড়াইল পুলিশের প্রতি জনগণ আস্থা রাখতে সক্ষম হবে। তাছাড়া সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি নড়াইলে কর্মরত পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম ও নড়াইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম পিপিএম এর কর্মকান্ডেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন। ### ছবি সংযুক্ত

 

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here