যশোরের শার্শা উপজেলায় রোজায় সকল পণ্যের বাজারে লাগামহীন দাম

0
252

জাহিরুল ইসলাম মিলন,যশোর জেলা প্রতিনিধিঃ
রোজার মাস পড়ার সাথে সাথে যশোরের শার্শা উপজেলার সবক’টি হাট বাজারে তরিতরকারি সহ রোজাদারদের নিত্য দরকারি সব জিনিষপত্রের দাম দুইগুন থেকে তিনগুন পর্যন্ত বেড়ে গেছে।এক লাফেই এসকল পন্যের দাম বেড়েগেছে।শনিবার সকালে বাগআঁচড়া সহ বিভিন্ন বাজারে ঘুরে দেখাগেছে, রোজার আগের দিন পর্যন্ত যে কলা বিক্রী হয়েছে পচিশ টাকা তা এখন পঁয়ত্রিশ টাকা,বিশটাকার বেগুন চল্লিশ টাকা,পুর্বের পনের টাকার পটল পঁয়ত্রিশ চল্লিশ টাকা,ঢেড়স বিক্রী হচ্ছে ত্রিশ টাকা, আগে এর দাম ছিল পনের টাকা,পনের টাকার বরবটি এখন ত্রিশ টাকা,কাঁচামরিচ ষাট টাকা যা ছিল পঁচিশ টাকা,কোনো বাজারে আশি টাকাও বিক্রি হচ্ছে কাঁচামরিচ।
পুর্বে যে আদা বিক্রী হতো ষাট টাকা তার মুল্য এখন একশ বিশ টাকা।শশার দাম তিনগুন বেড়েছে, বিশ টাকার শশা এখন ষাট টাকায় কিনতে হচ্ছে রোজাদারদের।

পাকা কলা ষাট টাকা, আখের পাটালী আশি টাকা।গ্রামাঞ্চলে ইফতার সামগ্রীরও দাম বেশি।

রোজাদারের নিত্যকার জিনিসের দাম খেটেখাওয়া মানুষের হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে।তরকারির দোকানিরা বলছে কাঁচামালের আড়তদাররা দাম বাড়িয়ে দিয়েছে আমরা কি করবো।আড়তদারের কথা অতি বৃষ্টির কারনে তরকারির উৎপাদন কম যে কারনে দাম বাড়িয়ে দিয়েছে চাষীরা। চাষীদের কথা ক্ষেতে যেয়ে ফড়িয়ারা যেদাম বলে সেদামেই বিক্রী করি আমরা।কেউ কোনো দোষ ঘাড়ে রাখছেনা।এ যেনো সবদোষ ক্রেতাদের।ক্রেতারা কিনছে কেনো?

সাধারন ক্রেতাদের কথা বাজারে মনিটরিং না করার কারনে ব্যবসায়ীরা ইচ্ছা মত জিনিসের দাম বাড়িয়ে চলেছে।তাদের দাবী এর একটা বিহিত করা দরকার।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here