স্টাফ রিপোর্টার:
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকাস্থ মাদারীপুর জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সভাপতি নুর মোহাম্মদ। তিনি (নুর মোহাম্মদ) বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদ প্রার্থী হিসেবে এখন ব্যাপক আলোচনায়। অনেকের মতো তার জনপ্রিয়তা এখন শীর্ষে অবস্থান করছে।
জানাযায়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকাস্থ মাদারীপুর জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সভাপতি নুর মোহাম্মদ ২০১১-২০১৮ সাল পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিতে একজন ক্লিন ইমেজের ছাত্রনেতা হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। তাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অত্যন্ত জনপ্রিয় ছাত্রনেতা এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক ছাত্রলীগ নেতা নুর মোহাম্মদকে ঘিরে বারবার আলোচনা চলছে। কারণ তৃনমূল থেকে সর্বোচ্চ লেভেলের নেতাদের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। এছাড়া এই যুগে প্রকৃত ছাত্র নেতা-কর্মী পাওয়া যেখানে কঠিন; সেখানে একজন নুর মোহাম্মদ ব্যতিক্রম অবস্থানে রয়েছে। অন্যদিকে, ছাত্রলীগ যখন সারাদেশে বিভিন্ন অপবাদে জর্জরিত, সেখানে নুর মোহাম্মদ নিজেকে একজন ত্যাগী ছাত্রনেতা এবং বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনা’র ভ্যানগার্ড হিসাবে গড়ে তুলেছেন।
এদিকে, তিনি (নুর মোহাম্মদ) একের পর এক মানবতার কাজ করে যাচ্ছেন। যা দিয়ে তিনি তৃনমূল থেকে সর্বোচ্চ লেভেলের নেতাদের কাছে আস্থা অর্জন করেছেন। তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সফল মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকাস্থ মাদারীপুর জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সুনামধ্যন্য সভাপতি ছিলেন। বিগত বছরগুলোতে ছাত্ররাজনীতিতে তার ভূমিকা ও কর্মযজ্ঞ ছিল প্রশংসনীয়। আর দলের প্রতি নিবেদিত নুর মোহাম্মদ বিভিন্ন সময়ে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবার নিয়ে কোন প্রকার কটুক্তি মেনে নেয়নি, তাই সাথে সাথেই এর তীব্র প্রতিবাদ করেছেন।
এব্যাবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদ প্রার্থী নুর মোহাম্মদ বলেন, আমি অতীতে দলের জন্য কাজ করেছি, বর্তমানে করছি এবং সামনের দিনগুলোতেও দলের জন্য কাজ সহ সকল প্রকার ভালোকাজ চালিয়ে যাবো। আর দায়িত্ব পেলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়ে তোলার আপ্রাণ চেষ্টা করবো, ইনশাআল্লাহ। আর আমি দীর্ঘদিন যাবৎ তৃণমুল ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের পাশে থেকে তাদের আশা-আকাঙ্খার কথা জেনেছি। স্বাধ্যমত তাদের সেবা করেছি। আর দলের পক্ষে কাজ করতে গিয়ে আমি বারবার নানান নির্যাতনে শিকার হয়েছি। তার পরেও দলীয় কর্মকান্ড ও আন্দোলনে সাহসী ভূমিকা পালন করেছি। এছাড়া সব সময় আন্দোলন কর্মসূচিতে থাকার চেষ্টা করেছি। যদি দল সুযোগ দেয়, সফল হতে পারব। সেই বিশ্বাস নিয়েই কাজ করছি। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র প্রতি আমার আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে। তাই আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ হাসিনা’র হাতকে আরও শক্তিশালী করার জন্য নিরলস ভাবে দলের জন্য কাজ করে যাচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, আমি রাজনীতি করি মানুষের জন্য। মানুষের সেবা ও কল্যাণই আমার অন্যতম লক্ষ্য। আর এর বিনিময়ে কেবল চাই সবার দোয়া, আর্শিবাদ এবং অকৃত্রিম ভালোবাসা। যা আমার অনাগত আগামীর পথ চলার পাথেয় হবে। তাই এজন্য সকলের দোয়া ও আর্শিবাদ সহ সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি, আমিন।
এদিকে, তৃনমূলের অনেক ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা বলেন, এই সময়ের আলোচিত ছাত্রনেতা হলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকাস্থ মাদারীপুর জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সভাপতি এবং মাদারীপুরের সূর্য সন্তান নুর মোহাম্মদ। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পদ প্রার্থী হিসেবে তিনি এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছেন। তাই তিনিই এখন ব্যাপক আলোচনায়। আমরা তার সঙ্গে ছিলাম, আছি এবং থাকবো, ইনশাআল্লাহ। উল্লেখ্য, ছাত্রলীগের ২৯তম সম্মেলন এ সাধারণ সম্পাদক পদপার্থী তিনি। ইতোমধ্যে তিনি মনোনয়ন পত্র নিয়েছেন।
খবর ৭১/ এস: