ঢাকার বাইরে বেড়েই চলেছে ডেঙ্গু রোগী সংখ্যা

0
989
ঢাকার বাইরে বেড়েই চলেছে ডেঙ্গু রোগী সংখ্যা
ঢাকার বাইরে বেড়েই চলেছে ডেঙ্গু রোগী সংখ্যা। ছবিঃ সংগৃহীত

খবর৭১ঃ

ডেঙ্গু রোগের প্রকোপ এখন দেশজুড়ে। প্রতিদিনই ঢাকার বাইরের জেলাগুলোতে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। বলা হচ্ছে, ঢাকা থেকে এলাকায় ফিরে যাওয়া ব্যক্তিরাই আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। জেলার হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হচ্ছে ডেঙ্গু রোগীরা। তবে অনেকে হাসপাতালে ভর্তি না হয়ে বাড়িতেই চিকিৎসা নিচ্ছে।

প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:

মাদারীপুর
আজ শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত পাঁচজন রোগী ভর্তি হয়েছে। জেলা পৌর কর্তৃপক্ষের দাবি, মাদারীপুরে এডিস মশার অস্তিত্ব নেই। অথচ মাদারীপুরে স্থানীয়ভাবে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। চিকিৎসকদের ধারণা, মাদারীপুরের কয়েকটি এলাকায় এডিস মশার অস্তিত্ব আছে। মাদারীপুর সদর হাসপাতালে স্থানীয়ভাবে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী রয়েছে আটজন। অন্য রোগীদের মধ্যে বড় অংশ এসেছে ঢাকা থেকে।

আজ মাদারীপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক শশাঙ্ক চন্দ্র ঘোষ বলেন, সকাল থেকে বেলা একটা পর্যন্ত নতুন পাঁচজন রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছে। এ হাসপাতালে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর মোট সংখ্যা ৩৩। এর মধ্যে বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি আছে ১১ জন, তাদের চিকিৎসা চলছে।

আরও পড়ুনঃ প্রতি মিনিটে ১ জনের বেশি ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে

ডেঙ্গু মোকাবিলায় শহরে সচেতনতা মূলক লিফলেট বিতরণ করছে স্কাউট সদস্যরা। গতকাল কিশোরগঞ্জ শহরের কালীবাড়ি মোড় এলাকা থেকে ছবিটি তোলা হয়। ছবি: তাফসিলুল আজিজমাদারীপুর পৌরসভার সচিব খন্দকার আবু আহম্মদ ফিরোজ ইলিয়াস দাবি করেন, মাদারীপুরে এখন পর্যন্ত এডিস মশার অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, ‘যারা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে, তারা ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়েই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। পৌরসভার বাসিন্দাদের আতঙ্কমুক্ত করতে কয়েক দিন ধরেই শহরের বিভিন্ন এলাকায় আমরা মশা নিধনের জন্য ওষুধ ছিটিয়ে দিচ্ছি। আজ শুক্রবার সকালে আমাদের কার্যক্রম না থাকলেও বিকেলে আমরা মশা নিধনের কাজ করব।’

নেত্রকোনা
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে নেত্রকোনার বিভিন্ন হাসপাতালে মোট চারজন রোগী ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে শহরের জয়নগর এলাকায় আধুনিক সদর হাসপাতালে তিনজন ও কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন রয়েছে। জেলায় আজ শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত মোট ১২ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। তবে তারা প্রত্যেকেই ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়ে এসেছে বলে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে।

সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন গার্মেন্টসকর্মী ফাতেমা আক্তার (২০) জানান, ঢাকাতে জ্বরে আক্রান্ত হয়ে রক্ত পরীক্ষা করলে তাঁর ডেঙ্গু হয়েছে বলে শনাক্ত হয়। পরে চিকিৎসক তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি হতে পরামর্শ দেন। কিন্তু ঢাকায় কোনো নিকটাত্মীয় না থাকায় নিজ এলাকা নেত্রকোনায় ফিরে এসে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে হাসপাতালে ভর্তি হন।

সিভিল সার্জন মো. তাজুল ইসলাম খান বলেন, জেলায় এ পর্যন্ত ১২ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার তথ্য রয়েছে। তবে তারা সবাই ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়ে নেত্রকোনায় এসেছে। তাদের মধ্যে চারজন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে। অন্য ব্যক্তিরা সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরে গেছে।

জেলা প্রশাসক মঈন উল ইসলাম বলেন, ‘নেত্রকোনায় এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত কোনো রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়নি। যেসব রোগী ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছে, তারা প্রত্যেকেই জেলার বাইরে থেকে জ্বর নিয়ে এসেছে। আমরা মশকনিধন ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান অব্যাহত রেখে জনগণকে সচেতন করে যাচ্ছি। এ ছাড়া ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীরা যাতে হাসপাতালে প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা পায়, তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আধুনিক সদর হাসপাতালে আলাদা ওয়ার্ড খোলা হয়েছে।’

ঢাকার বাইরে বেড়েই চলেছে ডেঙ্গু রোগী সংখ্যা
ঢাকার বাইরে বেড়েই চলেছে ডেঙ্গু রোগী সংখ্যা । ছবিঃ সংগৃহীত।

সিরাজগঞ্জ
সিরাজগঞ্জে হাসপাতালগুলোতে আজ শুক্রবার সকাল আটটা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ১৩ জন ডেঙ্গু রোগীকে শনাক্ত করা হয়েছে। সব মিলিয়ে জেলায় এ পর্যন্ত ৭৫ জন ডেঙ্গু রোগীকে শনাক্ত করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আটজন রোগী ভর্তি হয়েছে। নর্থ বেঙ্গল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন ভর্তি হয়েছে চারজন। আভিসিনা হাসপাতালে নতুন ভর্তি হয়েছে একজন ডেঙ্গু রোগী।

সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক রমেশ চন্দ্র সাহা বলেন, ‘গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে এখানে আরও আটজন রোগী ভর্তি হয়েছে। আর যারা ভর্তি আছে, তারা সংকটাপন্ন নয়। আশা করছি, সবাই দ্রত সুস্থ হয়ে উঠবে।’

সিরাজগঞ্জের সিভিল সার্জন জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘পৌর এলাকা থেকে এডিস মশার পর্যাপ্ত লার্ভা পাওয়া গেছে। আরও অনেক স্থানে থাকতে পারে। শুধু ওষুধ দিলে হবে না, সবাইকে সচেতন হতে হবে। আমরা সিভিল সার্জন কার্যলয় থেকে লিফলেট, ব্যানার, প্রচার মিছিল এবং বিভিন্ন স্কুলে গিয়ে সচেতনতামূলক কর্মসূচি পালন করছি।’

জয়পুরহাট
আজ শুক্রবার আরও তিনজন ডেঙ্গু রোগী জয়পুরহাট জেলা আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। জ্বর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে রক্ত পরীক্ষার পর তাঁদের ডেঙ্গু ধরা পড়ে। নতুন করে ভর্তি হওয়া ওই তিন রোগী হলেন, হাজেরা বেগম (৫৫), সামছুদ্দীন (৪০) এবং জাকারুল ইসলাম (২২)। ওই তিনজনই ঢাকাতে ছিলেন। জ্বর নিয়ে তাঁরা জয়পুরহাটে আসেন।

জয়পুরহাট জেলা আধুনিক হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, আজ বেলা আড়াইটা পর্যন্ত তিনজন নতুন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছেন।

মুন্সিগঞ্জ
গত শনিবার থেকে আজ দুপুর পর্যন্ত মুন্সিগঞ্জ জেলায় ৩৫ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছেন। জেলা সিভিল সার্জন বলছেন, রোগীরা সবাই ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়েছেন। মুন্সিগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা যায়, আজ সকালে সাতজন ডেঙ্গু রোগীর অবস্থা গুরুতর হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। ১৪ জন হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।

এখন মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে আটজন, সিরাজদিখান স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শিশুসহ চারজন, শ্রীনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুজনসহ মোট ১৪জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। জেলা সিভিল সার্জন শেখ মো. ফজলে রাব্বি বলেন, ডেঙ্গু রোগীদের প্রত্যেকেই ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়েছেন।

এদিকে মশা নিধনে মুন্সিগঞ্জের দুইটি পৌরসভায় পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই বলে অভিযোগ রয়েছে। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা মিরকাদিম পৌরসভার।

পৌর সচিব সিদ্দিকুর রহমান বলেন, এ পৌরসভায় নয়টি ওয়ার্ড। মশার ওষুধ প্রয়োগ করার জন্য মাত্র দুইটি যন্ত্র রয়েছে। যন্ত্র দুটির একটি ছয় মাস ধরে অকেজো। গত দুই বছর ধরে পৌরসভায় মশক নিধনের ওষুধ নেই। পৌর মেয়র শহিদুল ইসলাম বলেন, প্রতিটি এলাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালানো হচ্ছে।

আরও পড়ুনঃ “মশারির নিচে বাংলাদেশ”

নাটোর
গত শনিবার থেকে আজ শুক্রবার সকাল পর্যন্ত সাত দিনে নাটোর জেলায় ১৮ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে গত পাঁচ দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত চারজন নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি। তাদের মধ্যে একজন নারী। হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসার জন্য আলাদা কোনো কর্নার করা হয়নি। সাধারণ ওয়ার্ডে মশারির মধ্যে রাখা হয়েছে। অন্য রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি না হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে।
নাটোর সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, রোগীদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, তারা ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়েছে। ডেঙ্গু পরীক্ষার জন্য অনেকেই আসছে। তবে বেশির ভাগই আসছে আতঙ্ক থেকে। তাদের লক্ষণ বুঝে মনে হয়নি তারা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। তাই সবার পরীক্ষা করানো হচ্ছে না। গত দুই দিনে একজনকেও পরীক্ষা করা হয়নি। সিভিল সার্জন আজিজুর রহমান জানান, ডেঙ্গু পরীক্ষা ও চিকিৎসার সব রকম ব্যবস্থা সদর হাসপাতালে চালু আছে। এ জন্য একজন চিকিৎসককে দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে।

কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার)
ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে কমলগঞ্জ উপজেলার তিন রোগী মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাঁরা তিনজনই ঢাকা ফেরত বলে জানা গেছে।

মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা রত্নদ্বীপ বিশ্বাস আজ শুক্রবার সকালে জানান, গত ২৫ জুলাই কমলগঞ্জ উপজেলার মাধবপুর চা–বাগানের রাজ কুমার (১৮) ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন। রাজ কুমার ঢাকার একটি বাসায় কাজ করতেন। গত বুধবার কমলগঞ্জের পতনউষার ইউনিয়নের বৃন্দাবনপুর গ্রামের আবদুল মালিক (৪৯) ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তিনি ব্যক্তিগত কাজে ঢাকায় গিয়েছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার কমলগঞ্জের রহিমপুর ইউনিয়নের চৈত্রঘাট গ্রামের সেলিম আহমদ (২৮) ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। সেলিম আহমদও ঢাকায় একটি বাসায় কাজ করতেন।

কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা জান্নাতুল ফাইম জানান, কোনো রোগী সরাসরি তাঁদের কাছে আসছে না। ডেঙ্গু শনাক্তকরণের কোনো ব্যবস্থা নেই এ হাসপাতালে। রোগী এলে লক্ষণ বুঝে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে পাঠাবেন তাঁরা।

শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার)
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলায় তিনজন ডেঙ্গু রোগীকে শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে দুজনকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। একজন কিছুটা সুস্থ। শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের তথ্য অনুসারে, গত ২৯ জুলাই শফিকুল ইসলাম (৩৬), ৩১ জুলাই কামাল মিয়া (৩২) ও পল্লবী উড়িয়া (১৩) নামের তিন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে আসে।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ডেঙ্গু রোগীকে পর্যবেক্ষণে রাখতে হয়। রোগীর অবস্থা অনেক সময় অনেক খারাপ হয়ে যায়। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সরঞ্জাম দিয়ে এই রোগী সামাল দেওয়া কঠিন। তাই রোগীদের মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

শ্রীমঙ্গল পৌরসভার শহর পরিকল্পনাবিদ এবং মশকনিধন ও পরিষ্কার–পরিচ্ছন্নতা রক্ষা পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘শ্রীমঙ্গলে তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হওয়ায় এখানে এডিস মশা থাকতে পারে বলে আমরা ধারণা করছি। আমরা পৌরসভার বিভিন্ন জায়গায় পরিষ্কার–পরিচ্ছন্নতার কাজ করছি। কাল শনিবার থেকে মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে আশপাশ পরিষ্কার–পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য সবাইকে বলে আসব। মশা মারার ওষুধ এখনো ছিটানো হয়নি। ওষুধ ছিটানোর পরিকল্পনা রয়েছে।’ তিনি জানান, পরিচ্ছন্নতা কাজের জন্য পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here