খবর৭১:প্রতিনিধি চুয়াডাঙ্গা:চুয়াডাঙ্গায় পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে ডাকাত সদস্য কেতু নিহত হয়েছে। আজ বুধবার রাত দুইটার দিকে ভালাইপুর কবরস্থানের কাছে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। নিহতের লাশ উদ্ধার করে সদর হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র, গুলি, বোমা ও ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করে। নিহত কেতু ডাকাত চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আকন্দবাড়িয়া গ্রামের সৈকত আলির ছেলে। এসময় পুলিশের ৫ সদস্য আহত হয়েছে।
পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে কেতু ডাকাতকে ঢাকা থেকে আটক করে চুয়াডাঙ্গা থানায় নেওয়া হয়। তার স্বীকারোক্তিতে পুলিশ রাতে অস্ত্র উদ্ধারে বের হয়। এসময় ভালাইপুর কবরস্থানের কাছে পৌছালে তার অন্য সহযোগিরা পুলিশকে লক্ষ করে গুলি চালায়। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। পুলিশের ভাষ্য মতে এ সময় কেতু পালাতে গেলে গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করেন। ডাকাত দলের হামলায় পুলিশের ৫ সদস্য আহত হয়েছে বলে দাবী করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থলে তল্লাশি করে পুলিশ একটি এলজি, দুই রাউন্ড গুলি, ৬টি ককটেল ও ৬টি রামদা উদ্ধার করে।
সহকারী পুলিশ সুপার আহসান হাবিব জানান, পুলিশ ডাকাত সদস্যকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে বের হলে তার অন্য সহযোগিরা ছিনিয়ে নিতে চেষ্টা করে। এসময় উভয় পক্ষের মধ্য বন্দুক যুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
খবর৭১/জি: