চুয়াডাঙ্গার ৫টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২৮ জন সদস্য পদে ১৬০ জন

0
300

আব্দুস সালাম প্রতিনিধি চুয়াডাঙ্গা:চুয়াডাঙ্গা জেলার ৫টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২৮ জন সাধারন সদস্য পদে ১৬০ জন ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ৫৪ জন মনোনয়ন দাখিল করেছেন। বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিনে উৎসবমুখর পরিবেশে নেতা কর্মিদের সাথে নিয়ে প্রার্থীরা নির্বাচন কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দেন। আগামী ২৯ মার্চ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইউনিয়নগুলোতে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষন। কাকে ভোট দিলে এলাকার উন্নয়ন হবে তা নিয়ে ভাবতে শুরু করেছে ভোটারা। এদিকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াত তাদের প্রার্থীকে জয়ী করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করবে বলে জানা গেছে।
মেয়াদ শেষ হওয়ায় জেলার জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ, বাঁকা, রায়পুর ও আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদাহ এবং আইলহাস ইউনিয়ন পরিষদের ভোট গ্রহনের তফসিল ঘোষনা করা হয়। এরপর থেকে প্রতিদ্বন্দি¦ প্রার্থীরা ভোটারদের দারে দারে যাচ্ছেন। চাচ্ছেন ১টি মাত্র ভোট। জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৪ জন সাধারন সদস্য পদে ৪৩ জন ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ১৪ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে বিএনপির কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, আওয়ামী লীগের রবিউল ইসলাম, জামায়াতের সিরাজুল ইসলাম ও সোহরাফ বিশ্বাস মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। রায়পুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন সাধারন সদস্য পদে ২৫ জন ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ৭ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের তাহাজ্জত হোসেন, বিএনপির মতিয়ার রহমান, জামায়াতের মোহাম্মদ আলী, স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুর রশিদ শাহ, সাইদুর রহমান, ও সাজ্জাদ বিশ্¦াস। বাঁকা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, সাধারন সদস্য পদে ৩৭ জন ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ১০ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের আব্দুল কাদের প্রধান, বিএনপির আবুল কাশেম মুন্সি, জামায়াতের হাফিজুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন, আবুল হাসেম ও রাজা আহমেদ। আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদাহ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৮ জন, সাধারন সদস্য পদে ২৭ জন ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ১০ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। আইলহাস ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৪ জন, সাধারন সদস্য পদে ২৮ জন ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ১৩ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। আগামী ৪ ও ৫ মার্চ মনোনয়নপত্র বাছাই এবং ১২ মার্চ মনোনয়পত্র প্রত্যাহার করা হবে। ১৩ মার্চ দেয়া হবে প্রর্তীক বরাদ্দ। ভোট গ্রহন করা হবে ২৯ মার্চ।
খবর ৭১/ ই:

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here