খবর৭১:গত ২০ বছরে কে কে এক কোটি টাকার ওপরের ঋণখেলাপি ছিল তাদের তালিকা ও নাম-ঠিকানা চেয়েছেন হাইকোর্ট। কী পরিমাণ ঋণের সুদ মওকুফ করা হয়েছে, ঋণের সুদ মওকুফের ক্ষেত্রে যে অনিয়ম চলছে তা বন্ধে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তার তথ্যও জানতে চাওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া অর্থপাচারকারীদের তালিকা এবং কী পরিমাণ অর্থ পাচার হয়েছে, অর্থপাচার বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংক কী ব্যবস্থা নিয়েছে তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে। এসব তথ্য প্রতিবেদন আকারে হাইকোর্টে দাখিল করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের প্রতি নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ গতকাল বুধবার এই আদেশ দেন। আত্মসাতের টাকা দেশ কিংবা বিদেশের যেখানেই থাকুক না কেন, তা ফিরিয়ে আনতে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তাও প্রতিবেদনে উল্লেখ করতে বলা হয়েছে।
খবর৭১/জি