উন্নয়ন জনসম্পৃক্ততা ও সততাই সিরাজগঞ্জ সদর আসনে এম.পি মুন্নাকে বিজয়ী করবে

0
232

মোঃ জহির রায়হান, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:

যমুনা নদীর ভাঙ্গনের শিকার অবহেলিত সিরাজগঞ্জকে আধুনিক জেলা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও সিরাজগঞ্জ কামারখন্দ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডাঃ হাবিবে মিল্লাত মুন্না। তিনি চার দলীয় জোটের আমলে বন্ধ হয়ে যাওয়া কওমী জুট মিলকে তিনি জাতীয় জুট মিল নামে চালু করে প্রায় ৫ হাজার পরিবারের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। সিরাজগঞ্জ শহরকে নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য ক্যাপিটাল ড্রেজিং করে নদীর গতিপথ পরিবর্তন করেছেন। মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা ও মেরিন একাডেমি প্রতিষ্ঠার মাধ্যম সিরাজগঞ্জ জেলাকে শিক্ষা নগরী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছেন। মুলিবাড়ী হতে চান্দালী মোড় হয়ে নলকা পর্যন্ত রাস্তাকে চার লেনে রুপান্তরিত করে যোগাযোগ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন করেছেন। সিরাজগঞ্জ বাজার ষ্টেশন হইতে ঢাকা পর্যন্ত সরাসরি ট্রেনের ব্যবস্থা করেছেন, যা সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস নামে পরিচিত। যমুনা নদীর তীরে ক্রসবার নির্মাণের মাধ্যমে কয়েক হাজার বিঘা আবাদি জমি উদ্ধার করেছেন। বৈদেশিক সহায়তায় বায়ু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের কাজ প্রায় ২৫% সমাপ্ত হয়েছে।

তিনি সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠন সমূহকে গতিশীল করার লক্ষ্যে থানা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড পাশাপাশি উঠান বৈঠকের মাধ্যমে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম জনগণের সামনে তুলে ধরছেন। শিয়ালকোল ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল মতিন বলেন-“ ইতি পূর্বে আমাদের সিরাজগঞ্জে অনেক সংসদ সদস্যই দায়িত্ব পালন করেছেন, কিন্তু অধ্যাপক ডাঃ হাবিবে মিল্লাত মুন্নার মত সৎ ও উন্নয়ন পাগল কোন সংসদ সদস্য আমরা পাই নাই। দলমত নির্বিশেষে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমরা তাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করব।”

নান্দিনা কামালিয়া গ্রামের একজন স্কুল শিক্ষক মকবুল হোসেন বলেন- “ আমাদের এমপি মুন্না ভাইয়ের নিকট যেতে কোন বৈতরনি পার হতে হয় না। যে কোন সময়, যে কোন প্রয়োজনে তার সাথে সাক্ষাৎ ও মুঠোফোনে যোগাযোগ করতে পারি। যা একটি অনন্য নজির। সিরাজগঞ্জে অসমাপ্ত উন্নয়ন মূলক কাজগুলো সমাপ্ত করার জন্য আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অধ্যাপক ডাঃ হাবিবে মিল্লাত মুন্নাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করব।”

সয়দাবাদা ইউনিয়নের অন্তর্গত মুলিবাড়ী গ্রামের অটোচালক আমিরুল ইসলাম বলেন- “ইকোনোমিক জোন ও শিল্পপার্ক সঠিক সময়ে স্থাপিত হলে কয়েক লক্ষ লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে এবং সিরাজগঞ্জের বেকার সমস্যা আমুল সমাধান হবে।”
খবর ৭১/ইঃ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here